মহালয়ার পুণ্য তিথিতে জাগোবাংলার উৎসব সংখ্যা প্রকাশিত হলো নজরুল মঞ্চে। দুই স্বনামধন্য শিল্পী দ্বিজেন মুখোপাধ্যায় ও সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের হাত দিয়ে আনুষ্ঠানিক ভাবে প্রকাশ ঘটল জাগোবাংলার শারদ সংখ্যার। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বললেন, জাগো বাংলা আমাদের কাছে অনেক আবেগ, অনুভূতি, উপলব্ধির বিষয়। যখন আমরা ক্ষমতায় ছিলাম না, তখন থেকেই আমরা জাগোবাংলা প্রকাশ করি। সিঙ্গুরের ধরনা মঞ্চ থেকে আমি এডিটোরিয়াল লিখতাম। পার্থদাও লিখতেন। তৃণমূল কংগ্রেস তৈরি করার পর থেকে এইরকম একটি পত্রিকার করার পরিকল্পনা করেছিলাম।
প্রথিতযশা দুই শিল্পী দ্বিজেন মুখোপাধ্যায় ও সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের ভূয়সী প্রশংসা করে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, তাঁদের গান চির অমর হয়ে থাকবে। শান্তির গান গেয়ে সবাইকে মুগ্ধ করে দেন শিল্পী সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়।
জাগোবাংলাকে দৈনিক পত্রিকা হিসেবে প্রকাশ করার ইচ্ছা প্রকাশ করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আর্থিক সমস্যার জন্য এখনও পর্যন্ত তা করা যায়নি।
উৎসব সংখ্যায় লিখেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, সুব্রত বক্সী, পার্থ চট্টোপাধ্যায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, সুব্রত মুখোপাধ্যায়, সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়, শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়, পূর্ণেন্দু বসু, শুভেন্দু অধিকারী, অরূপ বিশ্বাস, ফিরহাদ হাকিম, শোভন চট্টোপাধ্যায়, ইন্দ্রনীল সেন, ডেরেক ও’ব্রায়েন, কাকলি ঘোষদস্তিদার, সুখেন্দুশেখর রায়, চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য, ব্রাত্য বসু, নির্বেদ রায়, প্রবীর ঘোষাল, ডা. মানস ভুঁইয়া, গৌরীশংকর দত্ত, আশিস বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমুখ নেতৃবৃন্দ। সাংবাদিক কিংশুক প্রামাণিক, দেবাশিস ভট্টাচার্য, কৃষ্ণকুমার দাস প্রমুখ। বিশিষ্ট লেখকদের লেখনীতে সমৃ্দ্ধ এবারের জাগোবাংলা শারদ সংখ্যা।
Be the first to comment