একুশে জুলাই ভার্চুয়াল সভাতেই দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন “আমি চিরদিনই থাকব না। কিন্তু তৃণমূলের কর্মীদের আমি তৈরি করে দিয়ে যেতে চাই।…আমার ছাত্র যৌবন এগিয়ে আসুন। স্বপ্নের ভোর নিয়ে আসুন।”
সেই মতোই গতকালই দেখা গেল রদবদল। নতুন কারা? লক্ষ্মীরতন শুক্ল, দুলাল মুর্মু, মহুয়া মৈত্র, পার্থপ্রতিম রায়, শ্যামল সাঁতরা, গুরুপদ টুডু.. প্রমুখ। হাওড়়ার জেলা (শহর) সভাপতি পদ থেকে সমবায় মন্ত্রী অরূপ রায়কে সরিয়ে তাঁর জায়গায় আনা হয়েছে উত্তর হাওড়ার বিধায়ক তথা রাজ্যের ক্রীড়া ও যুবকল্যাণ দফতরের প্রতিমন্ত্রী লক্ষ্মীরতন শুক্লকে। লোকসভা ভোটের পর মহুয়া মৈত্রকে কৃষ্ণনগর সাংগঠনিক জেলা সভাপতির দায়িত্ব দিয়েছিলেন মমতা। এবার তাঁকেই গোটা নদিয়া জেলার সভাপতি করা হল। সেই পদে আগে ছিলেন গৌরীশঙ্কর দত্ত।
বিনয়কৃষ্ণ বর্মনকে সরিয়ে কোচবিহার জেলাসভাপতি পদে আনা হল প্রাক্তন সাংসদ পার্থপ্রতিম রায়কে। শুভাশিস বটব্যালের জায়গায় বাঁকুড়ার সভাপতি করা হয়েছে রাজ্যের মন্ত্রী শ্যামল সাঁতরাকে। পুরুলিয়ায় শান্তিরাম মাহাতোর জায়গায় গুরুপদ টুডু। ঝাড়গ্রামের সভাপতি পদ থেকে বীরবাহা সোরেনকে সরিয়ে সেখানে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে দুলাল মুর্মুকে। বীরবাহাকে ঝাড়গ্রামের চেয়ারম্যান করা হয়েছে।
Be the first to comment