১১ থেকে ১৪ বছর বয়সি, স্কুল ছেড়ে দেওয়া মেয়েদের পুষ্টিকর খাবার দেওয়ার জন্য আলাদা প্রকল্প তৈরি করা হয়েছে। এই নাবালিকাদের জন্য প্রতিদিন সাড়ে ৯ টাকা করে বরাদ্দ করা হয়েছে। খাবার মিলবে সপ্তাহে ছ’দিন। কিন্তু করোনা পরিস্থিতির জন্য এখনও পর্যন্ত এই খাদ্যসামগ্রী বিলি করা সম্ভব হয়নি।
তাই এবার স্কুলছুট নাবালিকাদের বাড়িতেই চাল-ডাল পৌঁছে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হল। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এই সব উপভোক্তাদের দু’কেজি চাল, ৩০০ গ্রাম মুসুর ডাল এবং এক কেজি করে ছোলা দেওয়া হবে। বণ্টনের কাজ করবেন অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীরাই।
ওই নাবালিকাদের বাড়ির লোকজন সেন্টারে এসে খাদ্যসামগ্রী নিয়ে যেতে পারেন, অথবা কর্মীরা প্রয়োজনে তা বাড়িতে পৌঁছেও দিতে পারেন।
দফতরের মন্ত্রী শশী পাঁজা বলেন, মা ও শিশু’রা এই সুবিধা পেলে, এই সব নাবালিকারা বাদ যাবে কেন! তাই তাদেরকেও এই সামগ্রী দেওয়া হবে। উল্লেখ্য, স্কুলপড়ুয়া এবং অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের মা-শিশুদের এতদিন চাল-আলু সহ অন্যান্য খাদ্যসামগ্রী দেওয়া হয়েছে।
Be the first to comment