আকারে বেজায় ছোট। কিন্তু প্রাকৃতিক শক্তির দিক থেকে যদি বিচার করেন, তাহলে বলতেই হয় লবঙ্গের কোনও বিকল্প হয় না বললেই চলে। প্রসঙ্গত, বেশ কিছু আধুনিক গবেষণাতেও এই কথাটি প্রমাণিত হযে গেছে। শুধু তাই নয়, একথাও প্রমাণিত হয়েছে যে নিয়মিত এই প্রকৃতিক উপাদানটি খাওয়া শুরু করলে ক্যান্সারের মতো রোগ দূরে থাকতেও বাধ্য হয়।
অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল প্রপাটিজে পরিপূর্ণ: একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে এই প্রকৃতিক উপাদানটির অন্দরে উপস্থিত একাধিক অ্যান্টি-অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল প্রপাটিজ যে কোনও ধরনের জীবাণুকে মেরে ফেলতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
আর্থ্রাইটিসের যন্ত্রণা কমায়: লবঙ্গে উপস্থিত অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি প্রপাটিজ এই ধরনের হাড়ের রোগের প্রকোপ কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এক্ষেত্রে এক কাপ লবঙ্গ চা বানিয়ে কয়েক ঘন্টা ফ্রিজে রেখে দিতে হবে। তারপর সেই ঠান্ডা চা ব্যথা জায়গায় কম করে ২০ মিনিট লাগালে দেখবেন যন্ত্রণা একেবারে কমে গেছে।
জ্বরের প্রকোপ কমায়: লবঙ্গে থাকা ভিটামিন কে এবং ই, রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে এতটাই শক্তিশালী করে দেয় যে শরীরে উপস্থিত ভাইরাসেরা সব মারা পরে। ফলে ভাইরাল ফিবারের প্রকোপ কমতে সময় লাগে না। প্রসঙ্গত, রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা জোরদার হয়ে যাওয়ার পর সংক্রমণে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কাও কমে যায়।
বর্তমানে এই করোনা মহামারীতেও লবঙ্গের বিশেষ উপকারিতা আছে।
Be the first to comment