রাজবংশী, কুরুক, নমশূদ্র, মতুয়া, পোন্দ্র ক্ষত্রিয়, বাগদি, বাউড়ি, ডোম, মাজি সহ বিভিন্ন গোষ্ঠীর অর্থাৎ দলিত সম্প্রদায়ের সাহিত্য চর্চা, একটি পৃথক লাইব্রেরী গঠন, এই সম্প্রদায়ের মধ্যে যারা মনীষী আছেন তাঁদের জীবন তুলে ধরা, তাঁদের জীবনী রচনা করা ইত্যাদি নানা সাহিত্যমূলক কাজ করা হবে এই অ্যাকাডেমির মাধ্যমে।
১৪ সেপ্টেম্বর নবান্নে সাংবাদিক সম্মেলন করে একথা জানান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, আমরা ইতিমধ্যেই রাজবংশী ডেভেলপমেন্ট বোর্ড করেছি। করেছি মতুয়া ডেভেলপমেন্ট বোর্ড। এবার পিছিয়ে পড়া দলিত মানুষদের সাহিতের ভান্ডারকে সকলের সামনে তুলে ধরা এবং তাঁদের সাহিত্য চর্চার উদ্দেশ্যে এই সিদ্ধান্ত নিলাম।
Be the first to comment