বিষ্ণুপুরের বিদ্যাচর্চায় বিশেষ পদক্ষেপ মুখ্যমন্ত্রীর

Spread the love

১৪ সেপ্টেম্বর নবান্নে মুখ্যমন্ত্রী বলেন রাঢ় বাংলায় মল্লভূমি বিষ্ণুপুরের মহারাজদের বিদ্যাচর্চা সারা বিশ্বে খ্যাত। তাঁদের সংস্কৃত চর্চা, শাস্ত্রীয় এবং ঐতিহ্যশালী বিষয়ের উপর জ্ঞান ও বিদ্যাচর্চা নিয়ে বহু অপ্রকাশিত পান্ডুলিপি আছে। বিষ্ণু পুরে এইরকম ৩ হাজার সংস্কৃত পান্ডুলিপি স্থানীয় মিউজিয়াম থেকে নিয়ে সরকারই খরচে ডিজিটাইজড করে পাবলিক ডোমেনে দেওয়া হবে। কাব্য, দর্শন, ন্যায়, জ্যোতিষ, গীতা, মহাকাব্য, মঙ্গলকাব্য, বৈষ্ণব কাব্যের বহু পুঁথি এর ফলে জীবন ফিরে পাবে।

এর পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রী এদিন জানান, আমাদের রাজ্যের প্রাচীন মন্দির, মসজিদ, গুরুদুয়ারা বহু আছে। এই ঐতিহ্যশালী ভবনগুলি অধিকাংশই ব্যক্তিগত মালিকানায়। তথ্য ও সংস্কৃতি দফতর সিদ্ধান্ত নিয়েছে এই মহাপুণ্যভূমি গুলির ম্যাপিং করে সেগুলির মধ্যে অধিকাংশকে সরকার অধিগ্রহণ করবে। এর মধ্যে যেমন আছে দেবী চৌধুরানীর বাড়ি আছে, তেমনি আছে বনবিবির মন্দির। এগুলির মধ্যে কোনটা সরকার অধিগ্রহণ করবে তার পরিকল্পনা তৈরি হচ্ছে জানান মুখ্যমন্ত্রী।

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*