বাংলার সাড়ে ৭ কোটি মানুষের জন্য স্বাস্থ্য সাথী। সকালের কাছে এই প্রকল্প পৌঁছনোর পরিকল্পনা সরকারের। আজ নবান্নে এই ঘোষণা করে মুখ্যমন্ত্রী জানান, ‘স্বাস্থ্য পরিষেবার অধীনে না থাকলেই সবার জন্য স্বাস্থ্য-সাথী। বেসরকারি হাসপাতালেও মিলবে বিমার সুবিধে। স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পে ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বিমার সুবিধে।’
স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পের জন্য সরকারের কাছে নাম লেখানোর জন্য আহ্বান করেন তিনি। তিনি আরও বলেন, ‘১লা ডিসেম্বর থেকে চালু হচ্ছে স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পের কার্ড।’
স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি এক নজরে—
১) ক্যাশলেস প্রকল্পের আওতায় রাজ্যের সব মানুষ।
২) ১ ডিসেম্বর থেকে চালু হচ্ছে স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পের কার্ড।
৩) বিমার ঊর্ধ্বসীমা ৫ লক্ষ টাকা। তবে পরিবারের সদস্যদের মাথাপিছু ৫ লক্ষ টাকা বিমার সুবিধা পাওয়া যাবে না। পরিবারপিছু মিলবে ৫ লক্ষ টাকার ক্যাশলেস চিকিৎসার সুযোগ।
৪) বেসরকারি হাসপাতালেও মিলবে বিমার সুবিধে।
৪) ১ ডিসেম্বর থেকে চালু হচ্ছে স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পের কার্ড।
৫) কার্ড দেওয়া হবে গৃহকর্ত্রীর নামে। সেই কার্ডের আওতায় থাকবেন পরিবারের বাকি সদস্যরা।
৬) রাজ্যের সব সরকারি হাসপাতালের পাশাপাশি, বহু বেসরকারি হাসপাতাল, দিল্লির এইমস এবং ভেলোরে এই কার্ডের সুবিধা নেওয়া যাবে।
মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, বাংলার সাড়ে ৭ কোটি মানুষের কাছে প্রকল্প পৌঁছনোর পরিকল্পনা সরকারের। বলেন, ‘স্বাস্থ্য পরিষেবার অধীনে না থাকলেই সবার জন্য স্বাস্থ্য-সাথী।
Be the first to comment