ভুয়ো টিকাকাণ্ডে অভিযুক্ত দেবাঞ্জন দেবকে ২ জুলাই পর্যন্ত পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দিল আলিপুর আদালত। সঙ্গে তাঁর বিরুদ্ধে খুনের চেষ্টার ধারা যুক্ত করার আবেদন মঞ্জুর করেছে আদালত। শনিবার দেবাঞ্জন ও তাঁর ৩ সহযোগীকে আদালতে পেশ করা হয়। তাঁদেরও ৭ দিনের পুলিশি হেফাজত মঞ্জুর করেছে আদালত।
এদিন আদালতে দেবাঞ্জনের বিরুদ্ধে খুনের চেষ্টার অভিযেগে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩০৭ নম্বর ধারা যোগ করার আবেদন করে SIT সেই আবেদন মঞ্জুর করে আদালত। এই ধারায় দোষী সাব্যস্ত হলে সর্বোচ্চ মৃত্যদণ্ড পর্যন্ত হতে পারে। এদিন দেবাঞ্জনের সহযোগী সুশান্ত দাস, রবিন শিকদার ও শান্তনু মান্নাকেও আদালতে পেশ করে পুলিশ। আদালতে তদন্তকারীরা জানান, ধৃতরা কী ভাবে এই চক্রান্তে যুক্ত তা জানতে জিজ্ঞাসাবাদ প্রয়োজন। তাছাড়া তাঁদের তদন্তের প্রয়োজনে কলকাতার বাইরেও নিয়ে যাওয়া হতে পারে। এর পর ধৃত ৩ সহযোগীকেও ৭ দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দেয় আদালত।
ভুয়ো IAS কাণ্ডে গত বুধবার গ্রেফতার হয় কসবার রাজডাঙার বাসিন্দা দেবাঞ্জন দেব। কলকাতা পুরসভার নাম ভাঁড়িয়ে আস্ত দফতর চালানোর অভিযোগ উঠেছে তাঁর বিরুদ্ধে। কসবায় ভুয়ো টিকাকরণ ক্যাম্প চালাতে গিয়ে ধরা পড়েন তিনি।
Be the first to comment