আগেই নিজের অফিস থেকে সরিয়ে দিয়েছিলেন সাংসদ দেবশ্রী চৌধুরীর ছবি। একে একে সরে গিয়েছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের ছবি। তখন থেকেই তৈরি হয়েছিল জল্পনা। এবার সেই জল্পনাকে সত্য করে বিজেপির সঙ্গে সম্পর্ক চুকিয়ে দিলেন রায়গঞ্জের বিধায়ক কৃষ্ণ কল্যাণী। শুক্রবার তিনি বলেন, ‘দেবশ্রী চৌধুরীর সঙ্গে কাজ করা আমার পক্ষে সম্ভব নয়।’ সুতরাং এবার সিঙ্গল ফুল ছেড়ে জোড়াফুলে যাওয়ার গুঞ্জন শুরু হলো।
একুশের নির্বাচনের ফলাফলের পর থেকেই তিনি বেসুরো হয়ে ওঠেন। এমনকী দলের আর কোনও কর্মসূচিতে তিনি থাকবেন না বলে ঘোষণা করেছিলেন। বেশ কিছুদিন ধরেই দলের বিরুদ্ধে সুর চড়িয়েছেন রায়গঞ্জের বিধায়ক। এবার তিনি বলেন, ‘যেখানে বিধায়কের সম্মান নেই, সেখান থেকে সরে যাওয়াই ভাল।’ সম্প্রতি তিনি নিজের অফিসের বাইরে খাবার বিলিও করেছিলেন। তখন তিনি বলেছিলেন, এটা দলের কোনও কর্মসূচি নয়। মানুষের ভোটে জিতেছি। তাই মানুষের জন্য কাজ করছি।
একুশের নির্বাচনের ফলাফলের পর থেকেই তিনি বেসুরো হয়ে ওঠেন। এমনকী দলের আর কোনও কর্মসূচিতে তিনি থাকবেন না বলে ঘোষণা করেছিলেন। বেশ কিছুদিন ধরেই দলের বিরুদ্ধে সুর চড়িয়েছেন রায়গঞ্জের বিধায়ক। এবার তিনি বলেন, ‘যেখানে বিধায়কের সম্মান নেই, সেখান থেকে সরে যাওয়াই ভাল।’ সম্প্রতি তিনি নিজের অফিসের বাইরে খাবার বিলিও করেছিলেন। তখন তিনি বলেছিলেন, এটা দলের কোনও কর্মসূচি নয়। মানুষের ভোটে জিতেছি। তাই মানুষের জন্য কাজ করছি।
জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার কৃষ্ণ কল্যাণীকে শোকজ করেছে রাজ্য কমিটি। এমনকী নোটিশ পাঠানো হয়েছে বিধায়ককে। যদিও কৃষ্ণ কল্যাণীর দাবি, তিনি কোনও আইনি নোটিশ পাননি। সূত্রের খবর, এই শোকজের পরই বিজেপি ছাড়লেন কৃ্ষ্ণ কল্যাণী। বিধানসভা নির্বাচনের ফলপ্রকাশের পর থেকেই ভাঙন শুরু হয়েছে বিজেপিতে। এবার দেখার তিনি তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দেন কিনা।
Be the first to comment