ভবিষ্যত প্রজন্মের কথা বিবেচনা করে রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিনকে আলোচনার প্রস্তাবি দিয়েছিলেন জেলেনস্কির। এখনও তাতে সাডা় দেয়নি রাশিয়া। তার মাঝেই রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের দাবি নিয়ে শোরগোল পড়েছে। তাদের দাবি, পশ্চিম ইউক্রেনে হাইপারসনিক কিনজাল মিসাইল ব্যবহার করা হয়েছে। আইএফএক্সের প্রতিবেদনে যা উঠে এসেছে। রুশদের আরও দাবি যে, ওডেসার কাছে ইউক্রেনের সামরিক বাহিনীর রেডিও রিকনেসান্স কেন্দ্রগুলিও ধ্বংস করা হয়েছে।
দিন যত এগোচ্ছে, ইউক্রেনে ততই আক্রমণের ঝাঁঝ বাড়াচ্ছে মস্কো। রাজধানী কিভ ছাড়াও ইউক্রেনের একাধিক শহরে জারি রয়েছে রুশ হামলা। চলছে গোলাবর্ষণ ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা। এরমধ্যেই আজভ সাগরও ইউক্রেনের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গিয়েছে।
রুশ হামলা শুরু হতেই বহু ইউক্রেনীয় দেশ ছেড়েছেন। কিন্তু থাকতে বাধ্য হচ্ছেন আরও অনেকে। যুদ্ধে বহু মানুষের প্রাণহানি হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে নিরাপরাধ মানুষদের দেশ থেকে বার করতে মানবিক করিডরের দাবি জানিয়েছিল ইউক্রেন। সেই মতো ইউক্রেনের বিভিন্ন শহরে ১০টি সেফ করিডর খোলা হবে মনে করা হচ্ছে। এমনটাই জানিয়েছেন উপ-প্রধানমন্ত্রী ইরিনা ভেরেশচুক। তাঁর কথায়, রুশ সেনা আবৃত মারিউপোল শহরের জন্য একটি করিডোরে সম্মত হয়েছে মস্কো। যদিও অস্থায়ী সংঘর্ষবিরতির সময় সাধারণ নাগরিকদের সরিয়ে নেওয়ায় ইউক্রেন প্রশাসনের পূর্ব প্রচেষ্টা বেশিরভাগই ক্ষেত্রেই ব্যর্থ হয়েছে। যা নিয়ে একে অন্যের দিকে আঙুল তুলেছে রাশিয়া ও ইউক্রেন।
Be the first to comment