জঙ্গি সন্দেহে দুই যুবককে গ্রেফতার করল কলকাতা পুলিশের এসটিএফ। জানা গিয়েছে, ধৃতদের নাম মহম্মদ সাদ্দাম ও সইদ আহমেদ। ধৃতদের শনিবার ব্যাঙ্কশাল আদালতে তোলা হলে ১৯ জানুয়ারি পর্যন্ত তাদের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। জানা গিয়েছে, সইদ আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ছাত্র। ধৃতদের কাছ থেকে একটি ল্যাপটপ, ২টি মোবাইল ফোন পাওয়া গিয়েছে বলে সূত্রের খবর।
এসটিএফ সূত্রে খবর, হাওড়ার টিকিয়াপাড়া এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয় দু’জনকে। পরে ধৃতদের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে ল্যাপটপ, ফোন উদ্ধার করে পুলিশ। খিদিরপুরে তাঁদের গোপন বৈঠকের পরিকল্পনা ছিল বলেও জানতে পারে এসটিএফ। পাশাপাশি এদিন ধৃতদের আটক করার পর তাদের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে ডেবিট কার্ড ও ইলেকট্রনিক্স এভিডেন্স বাজেয়াপ্ত করা হচ্ছে। এমনকী তাঁদের ল্যাপটপে জেহাদি কনটেন্টও পাওয়া গিয়েছে বলে সূত্রের খবর। পাশাপাশি ধৃতরা অস্ত্র সংগ্রহের কাজ করছিল বলেও অভিযোগ উঠে এসেছে।
সূত্রের খবর, হাওড়া থানা এলাকার ৫৫ নম্বর আফতাবউদ্দিন মুন্সি লেনের বাসিন্দা সাদ্দাম। পাশাপাশি শিবপুরের গোলাম হোসেন লেনের বাসিন্দা সৈয়দ আহমেদ। এই দুই যুবককে শুক্রবার রাতেই তল্লাশি চালিয়ে কলকাতা পুলিশের এসটিএফ গ্রেফতার করে। এসটিএফ সূত্রে খবর, দীর্ঘ দিন ধরেই ওই দুই যুবকের উপর নজরদারি চলছিল। নজর রাখা হচ্ছিল তাদের গতিবিধির উপরেও। ওই চক্রে আরও কয়েক জন জড়িত বলে মনে করা হচ্ছে। তাঁদের সম্পর্কে খোঁজখবর পেতে ধৃতদের নিজেদের হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চান এসটিএফ আধিকারিকরা।
এসটিএফ সূত্রে খবর, দীর্ঘ দিন ধরেই ওই দুই যুবকের উপর নজরদারি চলছিল। নজর রাখা হচ্ছিল তাদের গতিবিধির উপরেও। ওই চক্রে আরও কয়েক জন জড়িত বলে মনে করা হচ্ছে। তাঁদের সম্পর্কে খোঁজখবর পেতে ধৃতদের নিজেদের হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চান এসটিএফ আধিকারিকরা। এর আগে হাওড়ারই ডোমজুড়ের বাঁকড়া এলাকা থেকে জঙ্গি সন্দেহে গ্রেফতার করা হয়েছিল ২ জনকে।
Be the first to comment