টানা সাত ঘন্টা তল্লাশির পর ইডির হাতে আটক সন্দীপ ঘনিষ্ঠ প্রসূন চট্টোপাধ্যায়

Spread the love

 

চিরন্তন ব্যানার্জি:-

টানা সাত ঘন্টা তল্লাশির পর অবশেষে ইডি আটক করল সন্দীপ ঘনিষ্ঠ প্রসূন চট্টোপাধ্যায়কে। শুক্রবার সকাল পৌনে ৭টা নাগাদ দক্ষিণ ২৪ পরগনার সুভাষগ্রামে প্রসূনের বাড়িতে যান ইডির কয়েক জন আধিকারিক। তারপর টানা তল্লাশি শুরু করে দুপুর ২টো নাগাদ প্রসূনকে আটক করে ইডির আধিকারিকরা।
উল্লেখ্য, প্রসূন ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজের ডেটা এন্ট্রি অপারেটর হিসাবে কাজ করতেন। ‘সন্দীপ-ঘনিষ্ঠ’ হিসাবেই পরিচিত ছিলেন তিনি। প্রসঙ্গত, আরজি কর কাণ্ডে একটি ভাইরাল ভিডিয়োয় দেখা গিয়েছিল যে সেমিনার হলে মহিলা চিকিৎসকের দেহ উদ্ধার হয়েছিল, সেই সেমিনার হলেই বহু মানুষের ভিড়। ওই ভিডিয়োয় দেখা গিয়েছিল, ঘরের ভিতরে বহু লোকের ভিড়। অন্তত জনা তিরিশেক। দাবি, তাঁদের মধ্যেই ছিলেন আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের তৎকালীন আপ্তসহায়ক প্রসূন চট্টোপাধ্যায়, সন্দীপের আইনজীবী শান্তনু দে, হাসপাতালের ফরেন্সিক মেডিসিনের শিক্ষক দেবাশিস সোম। আরজি কর মেডিক্যালের আউটপোস্টের ওসি সঞ্জীব মুখোপাধ্যায়কেও ওই ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে বলে দাবি করা হয়। (যদিও এই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি রোজদিন)। এরপরেই প্রশ্ন ওঠে প্রসূন ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজে কর্মরত হয়েও কেন আরজি কর হাসপাতালে গিয়েছিলেন?
অন্যদিকে ইডি সূত্রে খবর, প্রসূনকে আটক করার পর তাকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে ক্যানিংয়ের নারায়ণপুর মৌজায় সন্দীপের সেই বাংলোয়।

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*