আজকের দিন

Spread the love

অভিষেক বচ্চন

জন্ম: ৫ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭৬
তিনি একজন ভারতীয় অভিনেতা, প্রযোজক হিসাবে পরিচিত। তিনি বিখ্যাত অভিনেতা অমিতাভ বচ্চন ও জয়া বচ্চনের সন্তান। ২০০০ সালে রিফিউজি চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে তার চলচ্চিত্র জীবন শুরু হয়।

এছাড়াও তিনি বান্টি অর বাবলি, দশ, ব্লাফমাস্টার, ধুম ২ , গুরু , সরকার রাজ, দোস্তানা, বোল বচ্চন এবং হাউসফুল ৩, ধুম ৩, হ্যাপি নিউ ইয়ার, যুবা, সরকার, ইত্যাদি ছবিতে অভিনয় করেছেন।

রোজদিনের পক্ষ থেকে তাঁকে জানাই শুভ জন্মদিন।

==============================================================================================

ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো

(জন্ম ৫ ফেব্রুয়ারি, ১৯৮৫)
পর্তুগিজ ফুটবলার হিসাবে তিনি অতি জনপ্রিয়, তিনি স্পেনিশ ক্লাব রিয়াল মাদ্রিদ এবং পর্তুগাল জাতীয় দলে একজন ফরোয়ার্ড হিসেবে খেলে থাকেন। অধিকাংশ বিশেষজ্ঞদের মতে রোনাল্ডো বর্তমান সময়ের সেরা খেলোয়াড় এবং তিনি সর্বকালের সেরা ফুটবলারদের মধ্যে একজন হিসাবে গণ্য হয়ে থাকেন।

১৯৯৭ সালে রোনাল্ডো স্প্যানিশ জায়ান্ট স্পোর্টিং সিপিতে আসেন। স্পোর্টিং সিপির হয়ে খেলার সময় রোনাল্ডো ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের ম্যানেজার স্যার অ্যালেক্স ফার্গুসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।

২০০৩ সালের আগস্টে কাজাখিস্তানের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে রোনাল্ডোর অভিষেক হয়। ইউরো ২০০৪ এর উদ্বোধনী যে খেলায় গ্রিসের বিরুদ্ধে পর্তুগাল ২-১ গোলে হেরে যায়, তাতে তিনি ছিলেন পর্তুগালের একমাত্র গোলদাতা।

উয়েফা চ্যাম্পিয়নশিপ টুর্নামেন্টের সেরা দল, ব্রাভো অ্যাওয়ার্ড, উয়েফা বর্ষসেরা দল, স্যার ম্যাট বাসবি বর্ষসেরা খেলোয়াড়, ফিফপ্রো সেরা তরুণ খেলোয়াড়, পিএফএ বর্ষসেরা তরুণ খেলোয়াড়, বার্কলেস বর্ষসেরা খেলোয়াড়, প্রিমিয়ার লীগ মাসের সেরা খেলোয়াড়, উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লীগ সর্বোচ্চ গোলদাতা, আইএফএফএইসএস বিশ্বসেরা সর্বোচ্চ গোলদাতা, ইত্যাদি বহু সম্মানে তিনি সম্মানিত হয়েছেন।

রোজদিনের পক্ষ থেকে তাঁকে জানাই শুভ জন্মদিন।

==============================================================================================

নেইমার দা সিল্ভা স্যান্তোস জুনিয়র

জন্ম ৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৯২
ব্রাজিলীয় পেশাদার ফুটবলার নেইমারর ফরাসি ক্লাব প্যারিস সেইন্ট জার্মেইন এবং ব্রাজিল জাতীয় দলের হয়ে একজন ফরোয়ার্ড বা উইঙ্গার হিসেবে খেলেন। তাঁকে আধুনিক বিশ্বের উদীয়মান ফুটবলারদের মধ্যে অন্যতম মনে করা হয়। নেইমার ১৯ বছর বয়সে ২০১১ এবং ২০১২ সালে দক্ষিণ আমেরিকার বর্ষসেরা ফুটবলার নির্বাচিত হন।

২০১১ সালে নেইমার ফিফা ব্যালন ডি’অরের জন্য মনোনয়ন পান, তবে ১০ম স্থানে আসেন। তিনি ফিফা পুরষ্কারও অর্জন করেন। তাঁর খেলার ধরন তাঁকে এনে দিয়েছে সমালোচকদের প্রশংসা, সাথে প্রচুর ভক্ত, মিডিয়া এবং সাবেক ব্রাজিলীয় ফুটবলার পেলের সঙ্গে তুলনা। পেলে নেইমার সম্পর্কে বলেন, “একজন অসাধারণ খেলোয়াড়।” অন্যদিকে রোনালদিনহো বলেন, “নেইমার হবে বিশ্বসেরা।” ২০১৫ সালের ফিফা ব্যালন ডি অরের জন্য তিনজনের সংক্ষিপ্ত তালিকায় জায়গা পান নেইমার, যেখানে তিনি মেসি ও রোনালদোর পরে তৃতীয় হন। নেইমার সান্তসে (ব্রাজিলীয় ক্লাব) যোগ দেন ২০০৩-এ। বিভিন্ন মর্যাদাক্রম অতিক্রম করে তিনি মূলদলে নিজের যায়গা করে নেন।

তিনি সান্তসের হয়ে প্রথম আবির্ভাব করেন ২০০৯ সালে। ২০০৯ সালে তিনি কম্পেনাতো পুলিস্তার শ্রেষ্ঠ যুবা খেলোয়াড় নির্বাচিত হন। তিনি ২০১০ কোপা দো ব্রাজিলে ১১ গোল করে সর্বোচ্চ গোলদাতা পুরষ্কার পান। তিনি ২০১০ সাল শেষ করেন ৬০ খেলায় ৪২ গোল করার মাধ্যমে। নেইমার ব্রাজিল অনূর্ধ্ব ১৭, অনূর্ধ্ব ২০ এবং ব্রাজিল মূল দলের প্রতিনিধিত্বও করেছেন।

রোজদিনের পক্ষ থেকে তাঁকে জানাই শুভ জন্মদিন।

 

তথ্য সংগ্রহেঃ মাসানুর রহমান

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*