সূরজ বরজাতিয়ার হাম সাথ সাথ হ্যায় ছবির শুটিংয়ে গিয়েই ঘটে যায় বিপত্তি। ১৯৯৮ সালের ২রা অক্টোবর যোধপুরের মাথানিয়া গ্রামে দুটি কৃষ্ণসার হরিণকে গুলি করে মারেন সলমন খান। তাঁর সঙ্গে ছিলেন সইফ আলি খান, তবু, নীলম, সোনালি বেন্দ্রে সহ ওই ছবিরই অন্যান্য অভিনেতা। ঘটনার ২০ বছর পর দোষী সাব্যস্ত হলেন সলমন। বৃহস্পতিবার উচ্চ আদালতে অন্তর্বর্তী জামিনের আর্জি করেছেন সলমন। তবে তার শুনানি হবে শুক্রবার সকালে। ফলে, আজ যোধপুর সেন্ট্রাল জেলেই কাটাতে হবে ভাইজানকে।
সূত্রের খবর, কয়েকদিন আগে সলমনকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেয় গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোই৷ তার জেরে যোধপুর জেলে নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও আঁটোসাটো করা হয়েছে৷ কারণ যোধপুরে জেলে যেখানে আজ রাতে থাকতে হবে সলমনকে সেই জেলেই ছিলেন গ্যাংস্টার লরেন্স৷ লরেন্সের বেশ কয়েকজন শাগরেদ এখনও ওই জেলে রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে৷ আশঙ্কা করা হচ্ছে যে জেলের ভিতরেই সলমনের উপরে হামলা চালাতে পারে৷ তাই নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার করা হয়েছে৷ তবে পুলিশ জানিয়েছে, জেলের ভিতরে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে৷ তাই এরকম কোনও কিছুর ঘটার সম্ভাবনা নেই৷
এদিন মেডিকেল পরীক্ষার পর সলমনকে জেলে নিয়ে যাওয়া হয়৷ ব্যারাক নম্বর ২ সলমনকে রাখা হয়েছে৷ যোধপুর সেন্ট্রাল জেলে ধর্ষণের দায়ে ৫ বছরের কারাদণ্ডের সাজাপ্রাপ্ত আশারাম বাপুকেও একই ওয়ার্ডে রাখা হয়েছে৷
Be the first to comment