ক্রিশ্চিয়ান ফ্রেডরিচ স্যামুয়েল হ্যানিম্যান
জন্মঃ ১০ এপ্রিল ১৭৫৫- ২ জুলাই ১৮৪৩
তিনি ছিলেন জার্মানির একজন বিখ্যাত চিকিৎসক ও হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার আবিষ্কারক।
মাত্র ২২ বছর বয়সে ১১টি ভাষায় সুপন্ডিত হন, যেমন- জার্মান, গ্রীক, ল্যাটিন, ইংরেজী, ইতালীয়, হিব্রু, সিরিয়ান, আরবি, স্প্যানিশ, ফরাসি ও চ্যাডউইক। মিসেনের টাউন স্কুলে পড়ার সময় তাঁর নিচের শ্রেনীর শিক্ষার্থীদেরকে তিনি গ্রীক ভাষা শেখাতেন।
সেন্ট আফ্রা বিদ্যালয় হতে বিদায়ের সময় “মানুষের হাতের অদ্ভূদ গড়ন” শিরোনামে ল্যাটিন ভাষায় প্রবন্ধ লেখেন। লিপজিকে পড়ার সময় রাতে ধনী গ্রীক সন্তানদেরকে জার্মান ও ফ্রেঞ্চ ভাষা শেখাতেন।
১৭৯০ সালে উইলিয়াম কুলেন (১৭১০-১৭৯০) এর ইংরেজী লেখা “ এ টিয়েটাইজ অব মেটেরিয়া মেডিকা” এর দ্বিতীয় খন্ড অনুবাদ কালে তিনি হোমিওপ্যাথির আরোগ্য নীতি “লাইক কিউর লাইক” আবিষ্কার করেন।
রসায়নবিদ হিসেবে হ্যানেমানের সুখ্যাতি ছিল। তিনি সর্ব প্রথম পারদ এর শক্তিকরণ ও ব্যবহার পদ্ধতি আবিস্কার করেন।
রোজদিনের পক্ষ থেকে তাঁর প্রতি জানাই শ্রদ্ধাঞ্জলি।
===================================================
প্রফুল্ল চন্দ্র সেন
জন্মঃ ১০ এপ্রিল, ১৮৯৭- ২৫ সেপ্টম্বর ১৯৯০
তিনি ছিলেন একজন বাঙালী রাজনীতিবিদ ও স্বাধীনতা সংগ্রামী। ১৯৬১-৬৭ সাল পর্যন্ত তিনি বাংলার মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন। তিনি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন।
জাতির জনক মহাত্মা গান্ধীর বক্তব্যে তিনি ব্রিটিশ বিরোধী অসহযোগ আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছিলেন। এছাড়াও তিনি স্বদেশী ও সত্যাগ্রহ আন্দোলনে যথেষ্ট সক্রিয় ভূমিকা নিয়েছিলেন।
রোজদিনের পক্ষ থেকে তাঁর প্রতি জানাই শ্রদ্ধাঞ্জলি।
Be the first to comment