ডক্টর ভীমরাও রামজি আম্বেডকর
জন্মঃ ১৪ই এপ্রিল ১৮৯১ – ৬ই ডিসেম্বর ১৯৫৬
তিনি ছিলেন একজন ভারতীয় ব্যবহারশাস্ত্রজ্ঞ (জ্যুরিস্ট), রাজনৈতিক নেতা, বৌদ্ধ আন্দোলনকারী, দার্শনিক, চিন্তাবিদ, নৃতত্ত্ববিদ, ঐতিহাসিক, বাগ্মী, বিশিষ্ট লেখক, অর্থনীতিবিদ, পণ্ডিত, সম্পাদক, রাষ্ট্রবিপ্লবী ও বৌদ্ধ পুনর্জাগরণবাদী।
তিনি বাবাসাহেব নামেও পরিচিত ছিলেন। ভারতের সংবিধানের খসড়া কার্যনির্বাহক সমিতির সভাপতিও ছিলেন তিনি। ভারতীয় জাতীয়তাবাদী এবং ভারতের দলিত আন্দোলনের অন্যতম পুরোধা হিসাবে তিনি পরিচিত ছিলেন। ইনি ভারতের সংবিধানের মুখ্য স্থাপক। ২০১২ সালে হিস্ট্রি টি. ভি.১৮ আয়োজিত একটি বিশেষ অনুষ্ঠানে ভারতীয়দের ভোটের দ্বারা তিনি “শ্রেষ্ঠ ভারতীয়”ও নির্বাচিত হন।
রোজদিনের পক্ষ থেকে তাঁর প্রতি জানাই শ্রদ্ধাঞ্জলি।
ওস্তাদ আলী আকবর খান
জন্ম: ১৪ এপ্রিল ১৯২২ – জুন ১৮, ২০০৯
তিনি ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীত জগতের একজন অন্যতম পরিপূর্ণ সঙ্গীতজ্ঞ। সঙ্গীতে তাঁর অসাধারণ সৃষ্টি তাঁকে প্রাচ্য ও প্রতীচ্যের সঙ্গীতে অমর করে রাখবে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকালে তাঁর ভূমিকার জন্য তিনি বাঙালি জাতির কাছে বিশেষভাবে সম্মানিত।
দীর্ঘকাল প্রশিক্ষণ লাভের পর ১৩ বছর বয়সে আলি আকবর খাঁ ১৯৩৬ খ্রিস্টাব্দে এলাহাবাদে সর্ব প্রথম এক সঙ্গীত সম্মেলনে সঙ্গীত পরিবেশন করেন। তিন বছর পরে ১৯৩৯ সালের ডিসেম্বরে সেই একই সম্মেলনে তিনি পন্ডিত রবিশংকরকে সরোদে সঙ্গত করেন; এটাই তাঁদের প্রথম যুগলবন্দী ছিল। ১৯৩৮ খ্রিস্টাব্দে বোম্বে অল ইন্ডিয়া রেডিও-র সাথে তিনি প্রথম কাজ করেন, এইবার তাঁকে তবলায় সঙ্গত করেছিলেন ঊস্তাদ আল্লা রাখা।
১৯৪০ সাল থেকে তিনি লক্ষ্ণৌয়ের AIR-এ প্রতি মাসে যন্ত্রসঙ্গীত পরিবেশন করা শুরু করেন। অবশেষে পেশাদার সঙ্গীতকার হওয়ার উদ্দেশ্যে রবিশংকরের সাথে তিনিও ১৯৪৪ সালে মাইহার ত্যাগ করেন। রবিশংকর বম্বে চ’লে যান, আলি আকবর কিছুদিন লক্ষ্ণৌয়ের অল ইন্ডিয়া রেডিওতে সর্বকনিষ্ঠ সঙ্গীত পরিচালক হিসেবে কাজ করা শুরু করেন, রেডিওর জন্য অর্কেষ্ট্রা রচনার দায়িত্বও তাঁর উপরই ছিল।
রোজদিনের পক্ষ থেকে তাঁর প্রতি জানাউ শ্রদ্ধাঞ্জলি।
জুলি ফ্রান্সেস ক্রিস্টি
জন্ম: ১৪ই এপ্রিল, ১৯৪০
তিনি হলেন একজন ব্রিটিশ অভিনেত্রী। ১৯৬০-এর দশকের “সুইংগিং লন্ডন” যুগের প্রতিকৃত ক্রিস্টি তার অভিনয়ের স্বীকৃতি হিসেবে একাডেমি পুরস্কার, গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার, বাফটা পুরস্কার ও স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কার অর্জন করেছেন। তাঁর অভিনীত ছয়টি চলচ্চিত্র ব্রিটিশ ফিল্ম ইনস্টিটিউটের করা বিংশ শতাব্দীর সেরা ১০০ ব্রিটিশ চলচ্চিত্রের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে এবং ১৯৯৭ সালে তাঁকে বাফটা ফেলোশিপ প্রদান করা হয়।
রোজদিনের পক্ষ থেকে তাঁকে জানাই শুভ জন্মদিন।
Be the first to comment