অংশুমান চক্রবর্তী
শক্তি-সুনীলের অভিন্নহৃদয় বন্ধু ছিলেন। কোনও কাঁটাতারের বেড়া চিড় ধরাতে পারেনি সেই নিখাদ বন্ধুত্বে। আজীবন নিজেকে ‘কৃত্তিবাসী’ মনে করেছেন। গোড়া থেকেই জড়িয়ে ছিলেন ‘কৃত্তিবাস’ পত্রিকার সঙ্গে। ভারত তো বটেই, কবিতার জন্য ঘুরেছেন পৃথিবীর বহু দেশ। বাংলাদেশী হলেও এপার বাংলার পাঠকদের কাছে তিনি ছিলেন মনের মানুষ। বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার, একুশে পদক প্রভৃতি পুরস্কার ও সম্মাননা পেয়েছেন। ঢাকায় ভারতীয় দূতাবাস থেকে প্রকাশিত হত ‘ভারত বিচিত্রা’। সেই পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন বাংলা ভাষার অন্যতম প্রধান এই কবি।
জন্মেছিলেন ১২ নভেম্বর, ১৯৩৮। কবি বেলাল চৌধুরী দীর্ঘ রোগভোগের পরে মঙ্গলবার শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন। কলম থামিয়ে চলে গেলেন স্রষ্টা, রেখে গেলেন তাঁর অনবদ্য সৃষ্টি।
রোজদিনের তরফ থেকে তাঁকে জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা।
Be the first to comment