অভিনেতা প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি অংশুমান চক্রবর্তী।
অংশুমান : ‘দৃষ্টিকোণ’ ছবি মুক্তি পাচ্ছে। পোস্টারে ট্রেলারে দেখছি আপনার চোখটা একটু অন্যরকম। কেন?
প্রসেনজিৎ : ওটা চরিত্রের দাবি মেনেই। চোখটা খুব কষ্টের ছিল। খুব চ্যালেঞ্জিং ছিল। প্রথমে আমার কাছে চ্যালেঞ্জ ছিল চোখটা এই ভাবে দেখাবো কিনা। এটা যেমন গুরুত্বপূর্ণ ছিল, তেমন একটা রিস্কও ছিল। যে মেকআপটা ইউজ করেছি সেটা এখান থেকে হয়নি। বাইরে থেকে আনতে হয়েছে। আমরা ডাক্তারের পরামর্শ নিয়েছি। উনি বলেছেন, বিপদ ঘটে যেতে পারে। কিন্তু আমাদের মনে হয়েছে, যাই হোক, এটা আমাদের করতেই হবে। প্রোমো দেখার পর দর্শকদের দারুণ প্রতিক্রিয়া পাচ্ছি।
অংশুমান : মেকআপ- এ তো ভালোই সময় লেগেছে?
প্রসেনজিৎ : হ্যাঁ, ভালোই সময় লাগতো। বেশ কঠিন ছিল বিষয়টা।
অংশুমান : ‘দৃষ্টিকোণ’ কতগুলি স্ক্রিনে মুক্তি পাচ্ছে?
প্রসেনজিৎ : প্রায় আশিটা। মাল্টিপ্লেক্স ও সিঙ্গল স্ক্রিন মিলিয়ে। প্রসেনজিৎ-ঋতুপর্ণা জুটি, তার উপর কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়ের ছবি। ফলে বাংলার মানুষের একটা উন্মাদনা আছে ছবিটা ঘিরে।
অংশুমান : প্রসেনজিৎ-ঋতুপর্ণা জুটি একসঙ্গে আটচল্লিশটা ছবিতে অভিনয় করে ফেলল। এটা একটা রেকর্ড নয় কি?
প্রসেনজিৎ : তা তো বটেই। আর কোনো নায়িকা একসঙ্গে এতগুলো সিনেমা করেছেন বলে আমার জানা নেই।
অংশুমান : ‘দৃষ্টিকোণ’ সিনেমাটা সম্পর্কে কিছু বলুন।
প্রসেনজিৎ : প্রেমের ছবি। ভালোবাসার ছবি। যে ছবিটা দেখলে ভালোবাসার প্রতি দর্শকদের ভালোবাসা জন্মাবে।
অংশুমান : পরিচালক কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়ের সঙ্গে কাজ করে কেমন লাগলো?
প্রসেনজিৎ : বাঙালি দর্শকরা অপেক্ষা করেন কৌশিকের ছবির জন্য। এই প্রথম আমি কাজ করলাম কৌশিকের সঙ্গে। খুব ভালো অভিজ্ঞতা। কৌশিকের সব ছবিই পুরস্কার পেয়েছে। তবে ছবি রিলিজের পরে ওকে প্রথম পুরস্কার দেন দর্শকরা। এই ছবিটা সপরিবারে দেখার মতো ছবি। আশা করি দর্শকদের ছবিটা ভালো লাগবে।
অভিনেতা প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের মুখোমুখি অংশুমান চক্রবর্তী।
অংশুমান : ‘দৃষ্টিকোণ’ ছবি মুক্তি পাচ্ছে। পোস্টারে ট্রেলারে দেখছি আপনার চোখটা একটু অন্যরকম। কেন?
প্রসেনজিৎ : ওটা চরিত্রের দাবি মেনেই। চোখটা খুব কষ্টের ছিল। খুব চ্যালেঞ্জিং ছিল। প্রথমে আমার কাছে চ্যালেঞ্জ ছিল চোখটা এই ভাবে দেখাবো কিনা। এটা যেমন গুরুত্বপূর্ণ ছিল, তেমন একটা রিস্কও ছিল। যে মেকআপটা ইউজ করেছি সেটা এখান থেকে হয়নি। বাইরে থেকে আনতে হয়েছে। আমরা ডাক্তারের পরামর্শ নিয়েছি। উনি বলেছেন, বিপদ ঘটে যেতে পারে। কিন্তু আমাদের মনে হয়েছে, যাই হোক, এটা আমাদের করতেই হবে। প্রোমো দেখার পর দর্শকদের দারুণ প্রতিক্রিয়া পাচ্ছি।
অংশুমান : মেকআপ- এ তো ভালোই সময় লেগেছে?
প্রসেনজিৎ : হ্যাঁ, ভালোই সময় লাগতো। বেশ কঠিন ছিল বিষয়টা।
অংশুমান : ‘দৃষ্টিকোণ’ কতগুলি স্ক্রিনে মুক্তি পাচ্ছে?
প্রসেনজিৎ : প্রায় আশিটা। মাল্টিপ্লেক্স ও সিঙ্গল স্ক্রিন মিলিয়ে। প্রসেনজিৎ-ঋতুপর্ণা জুটি, তার উপর কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়ের ছবি। ফলে বাংলার মানুষের একটা উন্মাদনা আছে ছবিটা ঘিরে।
অংশুমান : প্রসেনজিৎ-ঋতুপর্ণা জুটি একসঙ্গে আটচল্লিশটা ছবিতে অভিনয় করে ফেলল। এটা একটা রেকর্ড নয় কি?
প্রসেনজিৎ : তা তো বটেই। আর কোনো নায়িকা একসঙ্গে এতগুলো সিনেমা করেছেন বলে আমার জানা নেই।
অংশুমান : ‘দৃষ্টিকোণ’ সিনেমাটা সম্পর্কে কিছু বলুন।
প্রসেনজিৎ : প্রেমের ছবি। ভালোবাসার ছবি। যে ছবিটা দেখলে ভালোবাসার প্রতি দর্শকদের ভালোবাসা জন্মাবে।
অংশুমান : পরিচালক কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়ের সঙ্গে কাজ করে কেমন লাগলো?
প্রসেনজিৎ : বাঙালি দর্শকরা অপেক্ষা করেন কৌশিকের ছবির জন্য। এই প্রথম আমি কাজ করলাম কৌশিকের সঙ্গে। খুব ভালো অভিজ্ঞতা। কৌশিকের সব ছবিই পুরস্কার পেয়েছে। তবে ছবি রিলিজের পরে ওকে প্রথম পুরস্কার দেন দর্শকরা। এই ছবিটা সপরিবারে দেখার মতো ছবি। আশা করি দর্শকদের ছবিটা ভালো লাগবে।
Be the first to comment