আজকের দিন

Spread the love

ঐশ্বর্যা রাই বচ্চন

(জন্ম: নভেম্বর ১, ১৯৭৩),
ঐশ্বর্যা রাই বচ্চন মাঙ্গালোরে কৃষ্ণারাজ রাই এবং ভ্রিন্দা রাই এর ঘরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি একজন জাতীয় পুরস্কার বিজয়ী ভারতীয় অভিনেত্রী এবং প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী। অভিনয় জগতে পদার্পণ করার আগে তিনি মডেল হিসেবে কাজ করতেন এবং ১৯৯৪ সালে বিশ্ব সুন্দরী খেতাব অর্জন করার পর ব্যাপক খ্যাতি লাভ করেন। সমগ্র কর্মজীবনে রাই বেশ কিছু আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্রসহ চল্লিশটিরও বেশি হিন্দী, ইংরেজি, তামিল, এবং বাংলা চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন।
তিনি সঞ্জয় লীলা বনসালী পরিচালিত হাম দিল দে চুকে সনম (১৯৯৯) ছবিতে অভিনয়ের মাধ্যমে বলিউডের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। এই ছবিতে অভিনয়ের জন্য তিনি ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর পুরস্কার লাভ করেছিলেন। ২০০২ সালে বনসালীর পরবর্তী ছবি দেবদাস-এ তিনি অভিনয় করেন। যার জন্য তিনি দ্বিতীয় বার ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর পুরস্কারে ভূষিত হয়েছিলেন। ব্লকবাস্টার ছবি ধূম ২ (২০০৬)- এই ছবিটা ছিল তাঁর বলিউডের বৃহত্তম অর্থনৈতিক সাফল্য। পরবর্তী সময় তাঁকে গুরু (২০০৭) এবং যোধা আকবর (২০০৮) এ অভিনয় করতে দেখা যায়, যেগুলি ছিলো অর্থনৈতিকভাবে সফল ছবি। এইভাবে রাই ভারতীয় চলচ্চিত্র জগতে তাঁর সমকালীন অভিনেত্রীদের মধ্যে একজন অন্যতম অভিনেত্রী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন।
রাই বিয়ে করেছেন ভারতীয় অভিনেতা অভিষেক বচ্চনকে এবং তিনি অমিতাভ বচ্চন ও জয়া বচ্চনের পুত্রবধূ।
রোজদিনের পক্ষ থেকে তাঁকে জানাই জন্মদিনের শুভেচ্ছা।

আবু বারকাত আতাউর গণি খান চৌধুরী

(১ নভেম্বর ১৯২৭ – ১৪ এপ্রিল ২০০৬)
তিনি ছিলেন একজন ভারতীয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব যিনি মালদা লোকসভা কেন্দ্র থেকে ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের হিসেবে ১৯৮০ খ্রিস্টাব্দ থেকে ২০০৬ খ্রিস্টাব্দ পর্য্যন্ত ভারতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচিত হন।
আজ তাঁর এই জন্মদিবসে তাঁকে রোজদিনের পক্ষ থেকে জানাই শ্রদ্ধাঞ্জলি।

সমীর রায়চৌধুরী

( নভেম্বর ১, ১৯৩৩- জুন ২২, ২০১৬ )
তিনি বাংলা সাহিত্যের একজন বিতর্কিত কবি, ছোট-গল্পকার ও ভাবুক।
সমীর রায়চৌধুরীর জন্ম মামারবাড়ি পাণিহাটিতে ( ২৪ পরগণা ) । তিনি কলকাতার আদি নিবাসী সাবর্ণ রায়চৌধুরী পরিবারের উত্তযপাড়া শাখার সন্তান । বিদ্যাধর রায়চৌধুরী, যিনি জোব চার্ণলকে কলকাতা-সুতানুটি-গোবিন্দপুর গ্রামের ইজারা দিয়েছিলেন তাঁর ৩৯ তম বংশধর তিনি । তাঁর ঠাকুর্দা লক্ষ্মীনারায়ণ রায়চৌধুরী ছিলেন ভারতবর্ষের প্রথঞ ভ্রাম্যমাণ ফোটোগ্রাফার-আর্টিস্ট।
তাঁর সৃষ্টিগুলো হল
ছোটগল্পের বই: সিগারেটের তিরোভাব ও অন্যান্য, ছাতা হারানোর বর্ষাকালীন দুঃখু, পোস্টমডার্ন গল্পগুচ্ছ, খুল যা সিমসিম ।
কাব্যগ্রন্হ: ঝর্নার পাশে শুয়ে আছি, আমার ভিয়েতনাম, জানোয়ার, মাংসের কস্তুরীকল্প, পোস্টমডার্ন কবিতাগুচ্ছ, বিদুরের খড়ম, নির্বাচিত কবিতা ।
প্রবন্ধের বই: কবিতার আলো অন্ধকার, পোস্টমডার্ন কবিতা বিচার, পোস্টমডার্ন বিড়ালের সন্ধানে,
উত্তরাধুনিক প্রবন্ধ সংগ্রহ ।
সম্পাদিত বই: পোস্টমডার্ন:অধুনান্তিক, পোস্টকলোনিয়ালিজম:উত্তরঔপনিবেশিকতা, পোস্টমডার্ন কি ও কেন, পরমাপ্রকৃতি: ইকোফেমিনিজম, সীমা, কমপলেক্সিটি:জতিলতা , ডায়াসপোরা, অনিল করঞ্জাই আলোচনাসমগ্র, ফালগুনী রায় আলোচনাসমগ্র, ভুখী পীঢ়ি (নেপালি), জীবনানন্দ (কন্নড়), Postmodern Bangla Poetry Volume I & II, Postmodern Bangla Short Stories Volume I & II, অধুনান্তিক বাংলা কবিতায়েঁ (হিন্দি) ।
সম্পাদিত পত্রিকা: কৃত্তিবাস (ফণীশ্বরনাথ রেণু সংখ্যা), হাংরি বুলেটিন, শাশ্বত (বিভূতিভূষণ মুখোপাধ্যায় সংখ্যা), সংক্রামক (হিন্দি), হাওয়া ৪৯ ।
রোজদিনের পক্ষ থেকে জন্মদিবসে তাঁকে জানাই শ্রদ্ধাঞ্জলি।

ভাঙ্গিপুরাপ্পু বেংকাট সাই লক্ষ্মণ

(জন্ম নভেম্বর ১, ১৯৭৪) ভি.ভি.এস. লক্ষ্মণ নামেই বেশি পরিচিত যিনি একজন ভারতীয় ক্রিকেটার। তিনি ডান হাতি মিডল ওর্ডার ব্যাটসম্যান এবং ডান হাতি অনিয়মিত অফ-স্পীন বোলার।
তিনি হায়দ্রাবাদে জন্মগ্রহণ করেন। ছোটবেলায় লিটল ফ্লাওয়ার হাই স্কুল, তারপর মেডিকেল নিয়ে পড়াশোনা করেন তবে ক্রিকেটকে কেরিয়ার হিসাবে বেছে নেন। তেরি বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে সাম্মানিক ডঃ উপাধি দেয়।
লক্ষ্মণ প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটে হায়দারবাদের প্রতিনিধিত্ব করেন। তিনি ইংলিশ কাউন্টি ক্রিকেটেও ল্যাঙ্কাশায়ারের পক্ষে খেলেন। ১৯৯৪ সালে আন্ডার ১৯ শে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ভারতের হয়ে প্রথম অভিষেক তাঁর। ১৯৯৬ সালে তিনি টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম খেলেন।
তিনি সর্বোচ্চ ১৩৪ টা টেস্ট ম্যাচ ও ৮৬ টা একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছেন।
রোজদিনের পক্ষ থেকে তাঁকে জানাই জন্মদিনের শুভেচ্ছা।

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*