এবার রাজ্যের সংশোধনারগুলিতেও ইউনিয়ন রুখতে পদক্ষেপ নিল রাজ্য সরকার। জেলের ভিতর চলবে না ইউনিয়নের কার্যকলাপ। এমনকী জেলের প্রাঙ্গণে উর্দিধারীদেরও ইউনিয়নের কর্মকাণ্ড থেকেও দূরে থাকতে বলা হয়েছে। এমনকি, কোনও বন্দিকেও ইউনিয়নের কাজে ব্যবহার করা যাবে না বলেও জানানো হয়েছে। শুধু তাই নয়, জেলের ভিতরে ইউনিয়নের কোনও ধরনের ফেস্টুন, সাইনবোর্ডও লাগানোও নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এর আগে পুলিশদের মধ্যেও ইউনিয়ন হটাতে নির্দেশিকা জারি করেছিল সরকার। কিন্তু সেটাও ছিল প্রায় ৬ বছর আগে, ২০১২ সালের ঘটনা। কর্তৃপক্ষের মতে, ইউনিয়নের কারণে নিচুতলার কর্মীদের মধ্যে বিভ্রান্তি দেখা দিচ্ছে। অনেক সময় দেখা যায় উর্ধ্বতন অফিসারের অর্ডারের উপেক্ষা করে ইউনিয়নের নির্দেশ পালন করছে। যা শৃঙ্খলাভঙ্গের সামিল। উল্লেখ্য, এর আগে সিদ্ধার্থশঙ্কর রায়ের সরকারও এই ইউনিয়ন রুখতে বিভিন্ন বিধিনিষেধ চালু করেছিলেন। যদিও পরবর্তীতে বামফ্রন্ট সরকার এসে সেগুলি বাতিল করে দেয়।
Be the first to comment