মারাঠা সংগঠনের ডাকা মহারাষ্ট্র বনধে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গা থেকে বিক্ষিপ্ত গোলমালের খবর আসছে। ইতিমধ্যে ঔরঙ্গাবাদের দেওগাঁও রানাগড়ির হাসপাতালে জগন্নথা সোনাভানে নামে যুবকের মৃত্যু হয়েছে। চাকরি ও শিক্ষায় মারাঠাদের সংরক্ষণের দাবিতে সে বিষ খেয়েছিল। তার আগে কাকাসাহেব শিন্ডে নামে এক ২৭ বছরের যুবক গোদাবরী নদীতে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। মৃত্যু হয়েছে এক পুলিশ কনস্টেবলেরও।
বুধবার বনধে মুম্বই ও আশপাশের থানে, নভি মুন্বইয়ে সরকারি বাসের ওপর বিক্ষোভকারীরা পাথর ছোঁড়ে। শহরের নানা এলাকায় শুরু হয়েছে রাস্তা রোকো। এই ঘটনার পর বাস চলাচল কিছু এলাকায় বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। তবে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। মারাঠা ক্রান্তি সমাজ পালঘর, নভি মুম্বই, থানে, রায়গড়ে বনধ ডাকলেও ছাড় দেওয়া হয়েছে স্কুল, কলেজ, অ্যাম্বুলেন্স, হাসপাতালকে। তবে পশ্চিম মহারাষ্ট্র ও মারাঠওয়াডার ঔরঙ্গাবাদ, ওসমানাবাদ, বিড আর আহমেদনগরে বনধের প্রভাব ভালোই। তাদের দাবির সমর্থনে তারপরই বনধের ডাক দেয় সংগঠন। তাদের হুমকি, মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশকে ক্ষমা চাইতে হবে।
Be the first to comment