নতুন জেলা কালিম্পঙের উন্নয়নই ছিল লক্ষ্য। শিক্ষিত বেকার তরুণ-তরুণীদের কর্মসংস্থান করতে পেডং-এ রাজ্যের উদ্যোগে তৈরি হয়েছে কর্মতীর্থ হাট। ভেষজ শাক-সবজি, স্থানীয় খাবার বা হস্তশিল্প, নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস। সমস্ত কিছুই পাওয়া যাচ্ছে কর্মতীর্থ হাটে। স্বনির্ভর হয়েছেন তরুণ-তরুণীরা। পর্যটকদের কাছেও গুরুত্ব পেয়েছে এই কর্মতীর্থ হাট।
রাজ্য সরকারের উদ্যোগে নতুন জেলা পেয়েছে কালিম্পং। অন্য জেলাগুলির মতই নতুন জেলার উন্নয়নেও উদ্যোগী রাজ্য। কালিম্পঙের দু’নম্বর ব্লকে পেডংয়ে তৈরি হয়েছে একটি কর্মতীর্থ হাট। নিজেদের বাগানের ভেষজ শাক-সবজি, স্থানীয় খাবার বা হস্তশিল্প, নিত্য প্রয়োজনীয় বিভিন্ন জিনিস নিয়ে হাটে পসরা সাজাচ্ছেন বেকার তরুণ তরুণীরা। বিকিকিনিও হচ্ছে ভালই। বাড়ছে আর্থিক স্বনির্ভরতা।
কর্মতীর্থে খুশির হাট , কর্মতীর্থ হাটের এক তলায় ১১টি স্টল, চলছে দোতলা তৈরির কাজ। মোট ৩৩টি স্টল তৈরি হবে। শিক্ষিত বেকার তরুণ-তরুণীদের আয়ের সুযোগ হবে। স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলিরও আয়ের সুযোগ হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
কালিম্পঙ থেকে সিকিম যেতে সিল্ক রুটের রাস্তায় পড়ে পেডং। শান্ত নিরিবিলি পেডংকে ভালবাসেন পর্যটকরাও। তাঁদের কাছে স্থানীয় খাবার বা পণ্য বিক্রি করতে পেরে খুশি তরুণ-তরুণীরা। আর্থিক স্বনির্ভরতা আসায় রাজ্য সরকারকে ধন্যবাদ দিয়েছেন তাঁরা।
কালিম্পঙের অর্থনৈতিক পরিকাঠামো উন্নত করতে শিক্ষিত বেকার তরুণ-তরুণীদের কর্মসংস্থানে এগিয়েছে রাজ্য সরকার। পেডংয়ের পর্যটন ব্যবস্থার দিকেও বাড়তি গুরুত্ব দিচ্ছে রাজ্য। স্বনির্ভর হচ্ছে পেডং। কর্মতীর্থে খুশির হাট বসেছে।
Be the first to comment