দিল্লির একটি সরকারি স্কুলে দ্বিতীয় শ্রেণির এক ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠল ইলেকট্রিশিয়ানের বিরুদ্ধে ।ওই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে দিল্লি পুলিশ । অভিযুক্তের বিরুদ্ধে পকসো আইনে মামলা রুজু করেছে পুলিশ । চলছে তদন্ত ।
জানা গিয়েছে, দিল্লির গোলে মার্কেটে অবস্থিত দিল্লি পুরসভা দ্বারা চালিত ওই স্কুলটি । জানা গিয়েছে অভিযুক্ত দিল্লি পুরসভারই একজন কর্মী । গত এক মাস ধরে স্কুল প্রাঙ্গনে কাজ করছিল সে। শুক্রবার স্কুলের ভিতরেই ওই নাবালিকাকে ধর্ষণ করে সে । শিশুটি তার অভিভাবককে গিয়ে জানায় ও তারপরেই প্রকাশ্যে এসেছে এই ঘটনা । ওই ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে অভিভাবক মহলে ।
তাদের দাবি প্রত্যেকটি ছাত্রী, শিক্ষিকা ও মহিলাকর্মীকেও নাম লিখে স্কুলে ঢুকতে হয়, তাহলে কী করে একজন পুরুষ স্কুল প্রাঙ্গনে ঢুকে পড়ে, প্রশ্ন ক্ষুব্ধ অভিভাবকদের । একটি বেসরকারি কোচিং সেন্টারে একাদশ শ্রেণির ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগ উঠল! অভিযোগের তির, ওই কোচিং সেন্টারের এক অশিক্ষক কর্মীর বিরুদ্ধে! অভিযুক্তের নাম রাজীব দাস।
পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, এই ঘটনার পর ছাত্রীর পরিবারের সদস্যরা কোচিং সেন্টার ঘেরাও করেন। রাজীব দাসকে বেধরক মারধর করা হয়! কোচিং সেন্টারেও চলে অবাধে ভাংচুর! তবে, ছাত্রী বা ছাত্রীর পরিবার সাংবাদিকদের ক্যামেরার সামনে মুখ খুলতে রাজি হননি! ছাত্রীর পরিবার বোলপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করেছে। অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে। তবে, রাজীব দাস পলাতক। তাঁর খোঁজে পুলিশ তল্লাশি শুরু করেছে।
Be the first to comment