আজকের দিন

Spread the love

অজয় ঘটক

( জন্ম ১৯৩৯ সালে ৯ নভেম্বর) তিনি একজন ভারতীয় পদাৰ্থবিজ্ঞানী ও পদাৰ্থবিজ্ঞানবিষয়ক পাঠ্যপুথির রচক। তিনি ইতিমধ্যে ১৭০ -র ও অধিক গবেষণা পত্ৰ আর ২০ র বেশি অধিক পাঠ্যপুথি রচনা করেছেন। দিল্লী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্ৰী লাভ করার পর কৰ্ণেল বিশ্ববিদ্যালয়ের পর পি এইচ ডি ডিগ্ৰী লাভ করেন। ব্ৰুখাবেন নেশ্বনেল লেব’ তেতে কিছুদিন গবেষনার সহায়ক হিসাবে কাজ করার পর তিনি ১৯৬৬ সালে দিল্লীর ভারতীয় প্ৰযুক্তিবিদ্যা প্ৰতিষ্ঠানত যোগদান করেন। ২০০৭ সালের পরই পদাৰ্থ বিজ্ঞানের অধ্যাপক হিচাপে অবসর গ্ৰহণ করেন। বৰ্তমান  বিভিন্ন গ্ৰন্থ আদি রচনা করার জন্য দেশ বিদেশে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে  অতিথি অধ্যাপক হিসাবে যোগদান করেন।
জন্মদিনে তাঁকে রোজদিনের পক্ষ থেকে জানাই শুভেচ্ছা।

 

 

প্রিয়াঙ্কা ত্রিবেদী

(জন্মঃ ৯ নভেম্বর ১৯৭৭)
তিনি হলেন একজন ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী যিনি মূলত কর্ণাটক, তামিল চলচ্চিত্রে কাজ করে থাকেন। এছাড়াও তিনি বেশ কিছু তেলুগু চলচ্চিত্র এবং পশ্চিমবঙ্গের জনপ্রিয় কিছু চলচ্চিত্রে কাজ করেছেন। তবে তিনি তার কর্ণাটক চলচ্চিত্রে অভিনয়ের সুবাদে ব্যাপকভাবে জনপ্রিয় একজন অভিনেত্রী হিসেবে পরিচিত।
প্রিয়াঙ্কা কর্ণাটক চলচ্চিত্রের অভিনেতা, পরিচালক এবং স্ক্রিপ্ট লেখক উপেন্দ্রকে বিয়ে করেন। এই দম্পতির ২টি সন্তান রয়েছে। তিনি কটিগব্বা চলচ্চিত্রে বিষুবর্ধনের বিপরীতে অভিনয় করেন। এরপর তিনি উপেন্দ্র এর সাথে এইচটুও শ্রীমতি এবং রবিচন্দ্রন এর সাথে মাল্ল চলচ্চিত্রে কাজ করেন।
তিনি হঠাৎ বৃষ্টি, বাদা দিন, সওতেলা, রাল, কটিগব্বা, সুরি, চুপিচুপি, রাজা, কাদহাল, সাদুগুদু, সঙ্গী, আইচ, মাল্লা, জানানাম, গোলমাল, অপরাধী, শ্রীমতি, এনামী, টক ঝাল মিস্টি প্রভৃতি সিনেমায় অভিনয় করেছেন।
আজ জন্মদিনে রোজদিনের পক্ষ থেকে তাঁকে জানাই শুভ জন্মদিন।

 

নীলম কোঠারী

জন্মঃ ৯ই নভেম্বর ১৯৬৮
তিনি একজন ভারতীয় জুয়েলারী ডিজাইনার ও অভিনেত্রী। জননী সিনেমা ছিল তাঁর প্রথম অভিনীত সিনেমা।
.
তিনি Love 86 (1986), Sindoor (1986), Khudgarz (1987), Hatya (1988), Farz Ki Jung, (1989), Taaqatwar (1989) and Do Qaidi (1989). She starred opposite Chunkey Pandey in films Aag Hi Aag (1987), Paap Ki Duniya (1988), Khatron Ke Khiladi (1988), Ghar Ka Chiraag (1989), and Mitti Aur Sona (1989) ইত্যাদি সিনেমায় অভিনয় করেছেন।
.
এই শুভ দিনে রোজদিনের পক্ষ থেকে তাঁকে জানাই শুভেচ্ছা।

আল্লামা মুহাম্মদ ইকবাল


(জন্ম নভেম্বর ৯, ১৮৭৭; শিয়ালকোট, পাঞ্জাব – মৃত্যু: এপ্রিল ২১, ১৯৩৮)
বিভাগপূর্ব ভারতবর্ষের মুসলিম কবি, দার্শনিক এবং রাজনীতিবিদ ছিলেন। তাঁর ফার্সি ও উর্দু কবিতা। আধুনিক যুগের ফার্সি ও উর্দু সাহিত্যে অন্যতম শ্রেষ্ঠ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ইকবাল তাঁর ধর্মীয় ও ইসলামের রাজনৈতিক দর্শনের জন্যও বিশেষভাবে সমাদৃত ছিলেন। তাঁর একটি বিখ্যাত চিন্তা দর্শন হচ্ছে ভারতের মুসলমানদের জন্য স্বাধীন রাষ্ট্র গঠন। এই চিন্তাই বর্তমান পাকিস্তান রাষ্ট্রের সৃষ্টিতে ভূমিকা রেখেছে। তাঁর নাম মুহাম্মদ ইকবাল হলেও তিনি আল্লামা ইকবাল হিসেবেই অধিক পরিচিত। আল্লামা শব্দের অর্থ হচ্ছে শিক্ষাবিদ । তাঁর ফার্সি সৃজনশীলতার জন্য ইরানেও তিনি ছিলেন সমধিক প্রসিদ্ধ; তিনি ইরানে ইকবাল-ই-লাহোরী নামে পরিচিত।
৮৮৫ সালে স্কটিশ মিশন কলেজের পড়াশোনা শেষ করে ইকবাল লাহোরের সরকারি কলেজে ভর্তি হন। দর্শন, ইংরেজি ও আরবি সাহিত্য নিয়ে তিনি পড়াশোনা করেন এখান থেকে তিনি স্বর্ণ পদক নিয়ে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। ১৮৯৯ সালে যখন তিনি মাষ্টার্স ডিগ্রি লাভ করেন ততদিনে তিনি সাহিত্য অঙ্গনে পরিচিত ব্যক্তিত্ব।
মাস্টার্স ডিগ্রিতে পড়বার সময় ইকবাল স্যার টমাস আর্নল্ড এর সংস্পর্শে আসেন। এই শিক্ষাবিদ ইসলাম ও আধুনিক দর্শনে বুৎপত্তি অর্জন করেছিলেন।
বৃটেনে থাকতেই ইকবাল সর্বপ্রথম রাজনীতির সংস্পর্শে আসেন। ১৯০৬ সালে অল ইন্ডিয়া মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠিত হবার পরপরই তিনি তাতে যোগ দেন। দলের বৃটিশ চ্যাপ্টারের এক্সিকিউটিভ কমিটিতে নির্বাচিত হন ইকবাল। সৈয়দ হাসান বিলগামী এবং সৈয়দ আমির আলির সাথে তিনি সাব-কমিটির সদস্য হিসেবে মুসলিম লীগের খসড়া সংবিধান প্রস্তুত করেন। এর পর ১৯২৬ সালে তিনি লাহোরের মুসলিম লীগের পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে নির্বাচিত হন।
জন্মদিবসে রোজদিনের পক্ষ থেকে তাঁকে জানাই শ্রদ্ধাঞ্জলি

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*