হুমায়ূন আহমেদ
(জন্মঃ১৩ নভেম্বর, ১৯৪৮ – ১৯ জুলাই, ২০১২)
তিনি বিংশ শতাব্দীর বাঙালি জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিকদের মধ্যে অন্যতম। তাঁকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা পরবর্তী শ্রেষ্ঠ লেখক গণ্য করা হয়। তিনি একাধারে ঔপন্যাসিক, ছোটগল্পকার, নাট্যকার এবং গীতিকার। বলা হয় আধুনিক বাংলা কল্পবিজ্ঞান সাহিত্যের তিনি পথিকৃৎ। নাটক ও চলচ্চিত্র পরিচালক হিসাবেও তিনি সমাদৃত। তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা তিন শতাধিক।
.
তিনি ছিলেন বাংলা কথাসাহিত্যে তিনি সংলাপপ্রধান নতুন শৈলীর জনক। তাঁর বেশ কিছু গ্রন্থ পৃথিবীর নানা ভাষায় অনূদিত হয়েছে, বেশ কিছু গ্রন্থ স্কুল-কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যসূচীর অন্তর্ভুক্ত। সত্তর দশকের শেষভাগে থেকে শুরু করে মৃত্যু অবধি তিনি ছিলেন বাংলা গল্প-উপন্যাসের অপ্রতিদ্বন্দ্বী কারিগর। এই কালপর্বে তাঁর গল্প-উপন্যাসের জনপ্রিয়তা ছিল তুলনারহিত। তাঁর সৃষ্ট হিমু এবং মিসির আলি ও শুভ্র চরিত্রগুলি বাংলাদেশের যুবকশ্রেণীকে গভীরভাবে উদ্বেলিত করেছে। বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীও তাঁর সৃষ্টিকর্মের অন্তর্গত।
.
তাঁর রচিত নন্দিত নরকে (১৯৭২), শঙ্খনীল কারাগার (১৯৭৮), আমার আছে জল (১৯৮৫), সম্রাট (১৯৮৮) সাজঘর (১৯৮৯) আকাশ জোড়া মেঘ (১৯৮৯), এইসব দিনরাত্রি (১৯৯০), অয়োময় (১৯৯০), জনম জনম (১৯৯০), বহুব্রীহি (১৯৯০), আশাবরী (১৯৯১), কোথাও কেউ নেই (১৯৯২), কৃষ্ণপক্ষ (১৯৯২), মন্দ্রসপ্তক (১৯৯৩), আমার আপন আঁধার (১৯৯৩), আমি এবং আমরা (১৯৯৩), শ্রাবণ মেঘের দিন (১৯৯৪), গৌরীপুর জংশন (১৯৯৫), পেন্সিলে আঁকা পরী (১৯৯৫), কবি (১৯৯৬) ইত্যাদি।
.
জন্মদিবসে রোজদিনের পক্ষ থেকে তাঁকে জানাই শ্রদ্ধাঞ্জলি।
প্রিয়রঞ্জন দাশমুন্সি
জন্মঃ ১৩ই নভেম্বর, ১৯৪৫
তিনি হলেন ভারতের চতুর্দশ লোকসভার একজন অন্যতম সদস্য। ইনি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের প্রার্থী হিসেবে ২০০৪ সালে পশ্চিমবঙ্গের রায়গঞ্জ লোকসভা কেন্দ্র থেকে নির্বাচিত হন।
.
১৯৭০-৭১ তিনি ভারতীয় যুব কংগ্রেসের সভাপতি ছিলেন। তিনি ১৯৮৫ সালে প্রথম মন্ত্রীত্ব পদে আসীন হন। তিনি ক্যাবিনেট মন্ত্রী ছিলেন। প্রায় ২০ বছর তিনি অল ইন্ডিয়া ফুটবল ফেডেরাশনের সভাপতি ছিলেন।
.
জন্মদিবসে রোজদিনের পক্ষ থেকে তাঁকে জানাই শুভ জন্মদিনের শুভেচ্ছা।
জুহি চাওলা
(জন্ম: নভেম্বর ১৩, ১৯৬৭)
তিনি একজন জনপ্রিয় ভারতীয় অভিনেত্রী। এছাড়া তিনি ১৯৮৪ সালে মিস ইন্ডিয়া প্রতিযোগিতায় জয়লাভ করেন।
.
জুহি চাওলা হিন্দি সিনেমার পাশাপাশি পাঞ্জাবি, মালায়ালাম, তামিল, কানাডা, তেলেগু, ও বাংলা সিনেমাতেও অভিনয় করেছেন। তিনি সুলতানাট সিনেমায় প্রথক আত্মপ্রকাশ করেন। তারপর স্বর্গ, প্রতিবন্ধ, বোল রাধা বোল, রাজু বান গয়া জেন্টলম্যান, লুটেরা, আয়না, হাম হ্যায় রাহি পিয়ার কে, দিওয়ানা মাস্তানা, ইয়েস বস, ইস্ক, ডার, বাস এক পাল, গুলাব গ্যাঙ, সহ অনেক সিনেমায় মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছেন।
.
এই শুভ জন্মদিনে রোজদিনের পক্ষ থেকে তাঁকে জানাই শুভ জন্মদিন।
সাহেবজাদা সাইয়িদ ইস্কান্দার আলি মির্জা
(জন্মঃ ১৩ নভেম্বর ১৮৯৯ – ১৩ নভেম্বর ১৯৬৯) তিনি ছিলেন পাকিস্তানের প্রথম রাষ্ট্রপতি। তিনি ১৯৫৬ থেকে ১৯৫৮ সাল পর্যন্ত এই পদে দায়িত্বপালন করেন। এর পূর্বে ১৯৫৫ থেকে ১৯৫৬ সাল পর্যন্ত তিনি পাকিস্তানের শেষ গভর্নর জেনারেল হিসেবে দায়িত্বপালন করেছেন পিতার দিক থেকে ইস্কান্দার মির্জা মীর জাফরের বংশধর ছিলেন। তিনি সেনাবাহিনীতে যোগ দেন এবং পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে মেজর জেনারেল পদে অবসর নেন।
.
১৯৪৭ সালে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলি খান তাকে প্রতিরক্ষা সচিব হিসেবে নিয়োগ দেন। বাংলা ভাষা আন্দোলনের পর পূর্ব পাকিস্তানে অস্থিরতা দেখা দিলে খাজা নাজিমুদ্দিন তাকে প্রদেশের গভর্নর নিযুক্ত করেন। ১৯৫৫ সালে মালিক গোলাম মুহাম্মদের পর তিনি পাকিস্তানের গভর্নর জেনারেলের দায়িত্ব লাভ করেন। ১৯৫৬ সালে সংবিধান প্রণয়নের পর তিনি প্রথম রাষ্ট্রপতি হন।
.
জন্মদিবসে রোজদিনের পক্ষ থেকে তাঁকে জানাই শ্রদ্ধাঞ্জলি।
হারমান বাওয়েজা
জন্মঃ ১৩ই নভেম্বর ১৯৮১
তিনি একজন বলিউড অভিনেতা। তিনি লাভ স্টোরি ২০৫০ প্রথম আত্মপ্রকাশ করেন।
.
তিনি ভিক্ট্রী, হোয়াটস ইয়োর রাশি, চার সাহিবজাদে, ঢিচকিওন, ইত্যাদদি সিনেমায় তিনি অভিনয় করেন।
জন্মদিনে রোজদিনের পক্ষ থেকে তাঁকে জানাই শুভ জন্মদিন।
অম্বিকা সোনি
(জন্ম- ১৩ নভেম্বর ১৯৪৩)
তিনি হলেন বিশিষ্ট ভারতীয় রাজনীতিবিদ। তিনি ভারতের কেন্দ্রীয় পর্যটন এবং সংস্কৃতি মন্ত্রী ছিলেন। ইনি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের অন্যতমা নেত্রী এবং পাঞ্জাব থেকে নির্বাচিত রাজ্যসভার সদস্যা।
.
জন্মদিনে রোজদিনের পক্ষ থেকে তাঁকে জানাই শুভেচ্ছা
Be the first to comment