‘সিবিআই ছেলেকে মারধর করে স্বীকারোক্তি আদায় করছে’। এমনই চাঞ্চল্যকর অভিযোগ তুললেন প্রদ্যুম্ন হত্যা মামলায় গ্রেফতার হওয়া ছাত্রের বাবা। তাঁর অভিযোগ, কোনও অপরাধ না-করেও চাপের মুখে মিথ্যা স্বীকারোক্তি দিতে বাধ্য করা হয়েছে তাকে। অভিযু্ক্তের বাবার আরও দাবি, খুনের কথা স্বীকার না করলে গোটা পরিবারকে গুলি করে মারার হুমকি দিয়েছিলেন এক সিবিআই আধিকারিক। এর পরই অভিযুক্ত বাধ্য হয় স্বীকারোক্তি দিতে। অন্যদিকে এক শিশু সুরক্ষা আধিকারিককে সে জানিয়েছে, কোনও অপরাধ করেনি সে। তাকে দিয়ে জোর করে স্বীকারোক্তি আদায় করেছে সিবিআই। যদিও সিবিআইয়ের মুখপাত্র জানিয়েছেন, নির্যাতন চালিয়ে, জোর করে স্বীকারোক্তি আদায়ের অভিযোগ অসত্য। সিবিআই কারও ওপর এসব পদ্ধতি প্রয়োগ করে না।
গুরুগ্রামের রায়ান ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্র প্রদ্যুম্ন ঠাকুর খুনের ঘটনায় উন্মোচিত হচ্ছে একের পর এক রহস্য। তাহলে কে আসলে খুন করল প্রদ্যুম্নকে? কে সত্যি বলছে, অভিযুক্ত ছাত্র নাকি সিবিআই? নাকি এই ঘটনার পিছনে রয়েছে অন্য কোনও চক্রান্ত? উঠে আসছে অনেক প্রশ্ন।
Be the first to comment