আজকের দিন

Spread the love

সান্তারাম বাপু

১৮ ই নভেম্বর ১৯০১ সালে জম্মগ্রহণ করেন। তিনু একজন ভারতীয় চলচ্চিত্র পরিচালক, প্রযোজক, অভিনেতা ছিলেন। তিনি ডঃ কোতনিস কি অমর কাহানি, অমর ভূপালী, ঝনক ঝনক পায়েল বাজে, দো আঁখে ভরাহ হাত, নবরং, দুনিয়া না মানে ইত্যাদি ছবির জন্য বিশেষ পরিচিত।

জন্মদিবসে রোজদিনের পক্ষ থেকে তাঁকে জানাই শ্রদ্ধা

আবির চট্টোপাধ্যায়

(জন্ম ১৮ নভেম্বর, ১৯৮০) হলেন একজন ভারতীয় অভিনেতা। তিনি মূলত বাংলা চলচ্চিত্রে অভিনয় করে থাকেন। তাঁর বাবা-মা হলেন বিশিষ্ট নাট্যব্যক্তিত্ব ফাল্গুনী ও রুমকি চট্টোপাধ্যায়।আবির তাঁর কর্মজীবন শুরু করেন বাংলা টেলিভিশনে। ২০০৯ সালে ক্রস কানেকশন ছবিতে মুখ্য ভূমিকায় অভিনয়ের মাধ্যমে তিনি বাংলা চলচ্চিত্র জগতে প্রবেশ করেন।
.
আবির বহু বাংলা টেলিভিশন ধারাবাহিকে অভিনয় করেছেন। সেগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য প্রলয়…আসছে, রুপসী বাংলা, শাশুড়ি জিন্দাবাদ, খুঁজে বেড়াই কাছের মানুষ, বহ্নিশিখা, শুধু তোমারই জন্য, এক আকাশের নীচে ও জন্মভূমি।
.
বাংলা শিশুসাহিত্যের দুই বিখ্যাত গোয়েন্দা চরিত্র ব্যোমকেশ বক্সী ও ফেলুদার ভূমিকাতেও অভিনয় করেছেন আবির। দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস লেখে রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার ছবিতে তাঁর অভিনীত চরিত্রটিতে “পরিচ্ছন্ন ভঙ্গিমা ও আত্মবিশ্বাস” (“elegant élan and confidence”) নিয়ে আসেন। ২০১৪ সালে পরিচালক রঞ্জন ঘোষ পরিচালিত হৃদ মাঝারে ছবিতে তিনি একক প্রধান ভূমিকায় প্রথম অভিনয় করেন। এই ছবিটি সমালোচকদের দ্বারা প্রশংসিত হয়েছিল। এই ছবিতে অভিনয় করার পর ২০১৪ সালের “ক্যালকাটা টাইমস মোস্ট ডিজায়েরেবল মেন” তালিকার শীর্ষে উঠে আসেন।
.
জন্মদিনে রোজদিনের পক্ষ থেকে তাঁকে জানাই শুভেচ্ছা।

নয়নতারা

জন্মঃ ১৮ ই নভেম্বর ১৯৮৪
তিনি একজন দক্ষিণ ভারতীয় অভিনেত্রী। তামিল সিনেমায় অভিনয় করেছেন। ২০০৩ সালে মালায়ালাম ছবি মানস্সীনাক্কারে মধ্য দিয়ে তাঁর চলচ্চিত্র জগতে পদার্পন। চন্দ্রমুখী, দুবাই শেনু, তুলসী, সিমহা, আদহাভান, বিল্লা, রাজা রানি, মায়া, বাবু বাঙ্গারাম ইত্যাদি সিনেমায় তিনি উল্লেখযোগ্য অভিনয় করেন।
.
জন্মদিবসে রোজদিনের পক্ষ থেকে জানাই শুভ জন্মদিন।

জুবিন গর্গ

(জন্মঃ ১৮নভেম্বর ১৯৭২)
তিনি একজন ভারতীয় কন্ঠশিল্পী। জুবিন গর্গ বহুবিধ প্রতিভার অধিকারী। একাধারে তিনি একজন কন্ঠশিল্পী, সঙ্গীত পরিচালক, গীতিকার ও অভিনেতা। জুবিন অসমীয়া, বাংলা, হিন্দি, নেপালী, তামিল, তেলেগু, কন্নড়, মালায়লম, মারাঠি, ওড়িয়া ও ইংরেজী ভাষায় গান গেয়েছেন। ১৯৯২ সনে জুবিনের প্রথম অসমীয়া এ‍্যালবাম অনামিকা মুক্তি পেয়েছিল। জুবিন ঢোল, দোতারা, মেন্ডলিন ও ইলেকট্রনিক কি-বোর্ড বাজাতে পারেন। শুধু তুমি বাংলা চলচ্চিত্রে সঙ্গীত পরিচালনা করে তিনি শ্রেষ্ঠ সঙ্গীতকারের পুরস্কার লাভ করেছিলেন। হিন্দি ইয়া আলি গানের জন্য জুবিন গর্গ গ্ল’বেল ইণ্ডিয়ান ফিল্ম এওয়ার্ড ও স্টারডার্ড পুরস্কার লাভ করেছিলেন।
.
১৯৯২ সনে অসমীয়া এ‍্যালবাম “অনামিকা” মুক্তি হওয়ার পর জুবিন পেশাধারী সঙ্গীত জগতে প্রবেশ করেন। এই এ‍্যালবাম অল্পসময়ে জনপ্রিয়তা লাভ করে। জুবিন নিজের নামে চল্লিশের অধিক এ‍্যালবাম ও অসংখ্য অসমীয়া চলচ্চিত্রে কন্ঠদান করেছেন। তাছাড়া অনেক বাংলা, হিন্দী, তামিল, তেলুগু, মারাঠী ও নেপালী সহ ৪০টি ভাষায় সর্বমোট ২০,০০০ থেকেও বেশি গান গেয়েছেন। ফিজা, কাটে, গ্যাংস্টার, প্যায়ার কে সাইড এফেক্ট ইত্যাদি হিন্দী চলচ্চিত্রের গানে জুবিনের সুকন্ঠের আভাস পাওয়া যায়। ২০০০ সনে জুবিন অসমীয়া চলচ্চিত্র “তুমি মোর, মাথো মোর” কাহিনী লিখেছিলেন এবং স্বয়ং নিজে পরিচালনা ও অভিনয় করেছিলেন।
.
জন্মদিনে তাঁকে রোজদিনের পক্ষ থেকে জানাই শুভ জন্মদিন।

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*