মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েই কৃষিঋণ মকুবের কথা ঘোষণা করলেন কমল নাথ। শপথের ঘণ্টা দুয়েকের মধ্যেই তিনি ঋণমকুব সংক্রান্ত ফাইলে সই করেছেন। রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্ক ও সমবায় ব্যাঙ্ক থেকে ২ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণমকুব করেছেন তিনি।
এবছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত সব ঋণই মকুব করা হয়েছে। কংগ্রেসের নির্বাচনী ইস্তেহারে কৃষিঋণ মকুবের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল। কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধি বলেছিলেন, কংগ্রেসের সরকার আসার দশদিনের মধ্যেই কৃষিঋণ মকুব করা হবে। রাজ্যপাল আনন্দীবেন প্যাটেলের কাছে শপথবাক্য পাঠ করার পর এটাই তাঁর প্রথম কাজ।
অন্যদিকে, শিখদাঙ্গায় কমলনাথের জড়িত থাকার অভিযোগ তুলে এদিনই বাজারে নেমেছে বিজেপি। তাদের বক্তব্য, ১৯৮৪ সালের ওই দাঙ্গায় জড়িত হিসেবে কমলনাথেরও নাম রয়েছে। সোমবার সকালে প্রথমে জয়পুরে রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী ও উপ মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেন অশোক গেহলত ও শচিন পাইলট। তারপরই ছিল ভোপালে কমলনাথের পালা।
বিকেলে রায়পুরে শপথ নিয়েছেন ভূপেশ বাঘেল। ভোপালে জাম্বোরি ময়দানে কমলনাথের শপথ অনুষ্ঠানে ছিলেন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধি, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং, আরেক প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী এইচ ডি দেবগৌড়া, কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী এইচ কুমারস্বামী, ন্যাশনাল কনফারেন্সের ফারুক আবদুল্লা, আরজেডির তেজস্বী যাদব, এলজেডিক শরদ যাদব, শরদ পাওয়ার, অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু নাইডু, ডিএমকের এম কে স্ট্যালিন প্রমুখ। একই বিমানে সবাই জয়পুর থেকে ভোপালে আসেন।
Be the first to comment