বাজেট ২০১৯। লাইভ আপডেটস-
ভিশন ২০৩০-র জন্য দশটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার।
আগামী ৫ বছরে ভারতের অর্থনীতি ৫ ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁছাবে। আর ৮ বছরে তা পৌঁছাবে ১০ ট্রিলিয়ন ডলারে।
ভারতের উন্নয়নের বীজ আমাদের সরকার রোপন করে দিয়েছে।
তপশিলি জাতি উন্নয়নে ব্যয় বরাদ্দ বৃদ্ধি ৩৫ শতাংশ।
নোটবাতিলের পর ১ কোটি লোক আয়কর দিয়েছে।
যারা বাড়ি কিনবে তাদের উপর GST-র বোঝা কী ভাবে কমানো যায় সেটা সরকার দেখবে
ন্যূনতম সহায়ক মূল্য ২৫ শতাংশ বেশি প্রধানমন্ত্রী কিষান সম্মান নিধি – প্রান্তিক ও ছোট চাষিদের জন্য (২ হেক্টর পর্যন্ত জমি) – ডাইরেক্ট ইনকাম সাপোর্ট। প্রতি বছরে ৬ হাজার টাকা। তিন ধাপে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে। প্রায় ১২ কোটি কৃষক পরিবার উপকৃত হবে। ১ ডিসেম্বর ২০১৮ থেকে লাগু। খরচ প্রায় ৭৫ হাজার কোটি টাকা।
অঙ্গনওয়াড়ি, আশা কর্মীদের বেতন বৃদ্ধি ৷ মেগা পেনশন স্কিম।
৮ কোটি গ্যাসের সংযোগ – উজ্জ্বলা যোজনায়। ৬ কোটি ইতিমধ্যেই দেওয়া হয়েছে। সামনের বছরের মধ্যে বাকি ২ কোটি হয়ে যাবে।
ফাস্টেস্ট হাইওয়ে ডেভেলপার ইন দ্ ওয়ার্ল্ড ৷ পাঁচ বছরে ডোমেস্টিক এয়ার ট্রাফিক দ্বিগুণ হয়েছে। এই গতিতে উন্নয়ন হলে স্বাভাবিক ভাবেই চাকরি হবে। বিমান পরিবহনে প্রচুর চাকরি হয়েছে।
রেলের জন্য বরাদ্দ ৬৪ হাজার ৫৮৭ কোটি টাকা।
মেঘালয়, ত্রিপুরা রেলের মানচিত্রে।
উত্তর-পূর্বের জন্য বরাদ্দ ২১ শতাংশ বৃদ্ধি – বাড়িয়ে ৫৮ হাজার।
কালো টাকা নির্মূল করতে সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ ৷ এক কোটির বেশি মানুষ নোটবাতিলের পর কর দিয়েছেন ৷
কালো টাকা উদ্ধারে বদ্ধপরিকর সরকার।
ওয়ান র্যাঙ্ক ওয়ান পেনশনের ঘোষণা ৷
১০ হাজার বাড়ল স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন
দেশের ৩ কোটি মধ্যবিত্ত এই সুযোগ পাবেন।
৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয় করমুক্ত। এর সঙ্গে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করলে সাড়ে ৬ লাখ টাকা পর্যন্ত বার্ষিক আয়ে কোনও কর লাগবে না
করমুক্ত আয় আড়াই লক্ষ থেকে বেড়ে হল পাঁচ লক্ষ। ৮০সি-তে বিনিয়োগ করলে আরও দেড় লক্ষ পর্যন্ত কর ছাড় থাকায় সাড়ে ৬ লক্ষ পর্যন্ত আয় করমুক্ত হয়ে যাবে।
৪০ লক্ষ টাকার কম লেনদেন হলে জিএসটি রিটার্ন লাগবে না।
পাঁচ কোটির কম লেনদেনের ব্যবসায়ীরা তিন মাস অন্তর জিএসটি রিটার্ন করতে পারবে।
বাড়ল আয়করে ছাড়ের ঊর্ধ্বসীমা।
অন্তর্বর্তী বাজেটে কৃষকদের জন্য বড় ঘোষণা। প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধি প্রকল্পের ঘোষণা করলেন ভারপ্রাপ্ত অর্থমন্ত্রী পীযূষ গয়াল। এই প্রকল্পের আওতায় ছোট ও প্রান্তিক কৃষকরা বছরে ৬ হাজার টাকা পাবেন। ২০১৮-র পয়লা ডিসেম্বর থেকে এই প্রকল্পের সুবিধা মিলবে। উপকৃত হবেন ১২ কোটি কৃষক।
নোটবাতিলের পর ১ কোটি লোক আয়কর দিয়েছে।
জানুয়ারিতে GST আদায় ১ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে বলে প্রত্যাশা
GST-র অধীনে প্রত্যেক মাসে গড়ে ৯৭ হাজার কোটি টাকা কর আদায় হয়েছে।
GST-র ফলে লাভবান হয়েছেন ক্ষুদ্র ও ছোটো ব্যবসায়ীরা।
হরিয়ানাতে ২২ তম AIIMS-এর ঘোষণা।
সবার জন্য খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত হয়েছে।
পশুপালনের কিষাণ ক্রেডিট কার্ডে ২ শতাংশ ছাড়।
জিএসটি সরলীকরণ হয়েছে, দাম কমেছে।
বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে মহাকাশ গবেষণায়।
পরিকাঠামো উন্নয়নে জোর সরকারের।
ব্যাঙ্কিং সেক্টরে বড়সড় ঘোষণা।
এই প্রথম অরুণাচল এল রেল মানচিত্রে।
GSTর আওতায় গড় মাসিক কর আদায় হচ্ছে ৯৭,০০০ কোটি টাকা।
চলতি বছরে প্রত্যক্ষ কর আদায় বেড়েছে।
বাড়ল না আয়কর ছাড়ের উর্ধ্বসীমা ৷
কর সংগ্রহ গত ৫ বছরে দ্বিগুণ।
সিনেমায় পাইরেসি রুখতে ব্যবস্থা ৷ লাভবান হবেন সিনেমার শিল্পীরা।
কলকাতা-বারাণসী জলপথে পণ্যপরিবহন।
পাঁচ বছরে এক লাখ ডিডিটাল গ্রাম বানানোর লক্ষ্য।
রেলের নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে। কোনও রক্ষীবিহীন লেভেল ক্রসিং নেই দেশে।
ওআরওপি স্কিমে ইতিমধ্যে আমাদের জওয়ানদের জন্য ৩৫ হাজার কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে।
প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে বরাদ্দ ৩ লাখ কোটি টাকার বেশি করা হয়েছে।
হাইওয়ে তৈরিতে বিশ্বে এইমুহূর্তে সবার আগে ভারত। প্রতিদিন ২৭ কিমি হাইওয়ে তৈরি হয়।
প্রধানমন্ত্রী মুদ্রা যোজনায় লাভবান হয়েছেন ৭৫ শতাংশ মহিলা। প্রধানমন্ত্রী মাতৃত্ব যোজনায় ২৬ সপ্তাহ ছুটি পান অন্তঃসত্ত্বা মহিলারা। মহিলাদের ক্ষমতায়নের জন্য এই সিদ্ধান্ত।
অসংগঠিত ক্ষেত্রে কর্মরতদের জন্য প্রধানমন্ত্রী শ্রমযোগী মন্ধন (PMSYM) স্কিমে মাসে ৩ হাজার টাকা দেওয়া হবে। এরজন্য মাসে ১০০ টাকা করে দিতে হবে। শ্রমিকদের বয়স ৬০ পেরিয়ে গেলে ওই ৩ হাজার টাকা করে দেওয়া হবে।
উজ্জ্বলা স্কিমে বিনামূল্যে ৬ কোটি পরিবারকে রান্নার গ্যাস সংযোগ দেওয়া হয়েছে।
করমুক্ত গ্র্যাচুইটির পরিমাণ ১০ লাখ থেকে বাড়িয়ে করা হল ২০ লাখ টাকা।
সময়ে ঋণ শোধ করলে ৩ শতাংশ সুদ ছাড় পাবে কৃষকরা।
প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের সুদ ২ শতাংশ ছাড়।
রাষ্ট্রীয় গোকুল যোজনায় চলতি অর্থবর্ষে ৭৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী কিষান যোজনায় গরিব কৃষকদের বছরে ৬ হাজার টাকা।
যাদের ২ হেক্টরের কম জমি রয়েছে।
এর জেরে ১২ কোটি কৃষক লাভবান হবে।
কৃষকদের আয় দ্বিগুণ হয়েছে।
আমরা মিশন মোডে ১৪৩ কোটি LED বাল্বের ব্যবস্থা করেছি।
আগে আড়াই কোটি বাড়িতে বিদ্যুৎ ছিল না।
প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় মাত্র ৫ বছরে ১ কোটি ৫৩ লাখ ঘর দিয়েছি।
প্রথমে গরিব শিশুর স্কুলে যেতে কষ্ট হত। এখন তো তার গ্রামে বাসও পৌঁছে যায়।
প্রধানমন্ত্রী গ্রাম সড়ক যোজনায় তিনগুণ কাজ বেশি হয়েছে।
গরিবরা না এগোলে দেশ এগোবে না। সেই কথা ভেবে জেনেরাল ক্যাটাগরির জন্য ১০ শতাংশ সংরক্ষণ করা হয়েছে।
আমরা দুর্নীতি মুক্ত সরকার চালাচ্ছি।
স্বচ্ছ ভারত প্রকল্প সাফল্য পেয়েছে।
ঋণখেলাপি পলাতকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থা ঢেলে সাজানো হয়েছে।
গত ৫ বছরে যুব সমাজের জন্য অনেক কাজ হয়েছে। তাদের নতুন দিশা দেখানোর বিষয়ে কাজ করেছে সরকার।
দ্রব্যমূল্যের দাম কমেছে এই সরকারের আমলে।
আর্থিক ঘাটতি কমে হয়েছে ৩.৪ শতাংশ।
শেষ ৫ বছরে বিশ্বের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ জায়গা করে নিয়েছে ভারত। আমাদের GDP গ্রোথ বেড়েছে।
Be the first to comment