নির্মলেন্দু কুণ্ডুঃ
—”হা রে মজিবুর,ছেলেডা যে শুকাইন যাচ্ছে,কিছু একখান কর!”
—”কি করবো বল দিকিন!ডাক্তার কইছে কিসব অপরেশন করতি হবে৷হাজার পঞ্চাশেক টাকা লাগবো৷কে দিবে এত টাকা!”
—”আমি বলি কি,তুই ঐ কামটায় লাইগ্যা পড়৷কুদ্দুস সেখ যেমনই লোক হোক,টাকা তো দিবে!”
—”কি বুলছিস রতন!ঐ চামারডার কথা শুনবো!ও কী জানে ধম্মের কথা!খালি ফাঁকা বুলি আওড়ায়!ওর কথা শুনলি তো আগে তুকে মারতি হবে৷সে আমি পারবো নি৷”
—”তুর কাছে তুর ছেলির জানডা আগে,না ধম্মকথা?যা বুলছে,তাই কর৷তাতে যদি আমাকে মারও খেতি হয়,তো খাবো!বন্ধুর লগে এইটুকুন করতিও পারবো নি!যা,তুই যা…
বিকেলের পড়ন্ত রোদে পালোয়ান মজিবুর আলিকে দেখা গেল ইমাম কুদ্দুস সেখের বাড়ির দিকে যেতে৷রতন মাজি আকাশের দিকে চেয়ে কোথায় যেন শান্তি খুঁজতে লাগলো৷
Be the first to comment