নিজেকে জয়ললিতার মেয়ে বলে সুপ্রিম কোর্টে দাবি করেছিলেন বেঙ্গালুরুর এক মহিলা। অম্রুথা নামে ৩৭ বছরের ওই মহিলা পিটিশনে জয়ললিতাকে তাঁর মা হিসাবে প্রমাণ করতে ডিএনএ পরীক্ষার নির্দেশ দেওয়ার দাবিও করেন। যদিও শীর্ষ আদালত তাঁর আর্জি বাতিল করে দিয়েছে।
প্রয়াত এআইএডিএমকে সভানেত্রীর ব্যক্তিগত জীবন ছিল বরাবর রহস্যে মোড়া। এই প্রথমবার নয়, এর আগেও জে কৃষ্ণমূর্তি নামক এক ব্যক্তিও দাবি করেন, তিনি প্রয়াত জয়ললিতার সন্তান। এদিকে অম্রুথা জানিয়েছেন, মায়লাপুরে জয়ললিতার বাড়িতে তাঁর জন্ম। কিন্তু নিজের ভাবমূর্তি ঠিক রাখার জন্য অম্রুথার জন্মের কথা রাখেন আম্মা (জয়ললিতা)। যদিও অম্রুথা আগে এই ঘটনার কিছুই জানত না সে। কিছুদিন আগেই গোপন সত্যটা জানতে পেরেছে সে। অন্যদিকে, তাঁর দুই আত্মীয়ের দাবি, অম্রুথা আগেই জানাতে চেয়েছিল যে তিনি জয়ললিতার মেয়ে। কিন্তু জয়ললিতার মৃত্যুর পর শশীকলা নাকি তাকে এব্যাপারে কিছু বলতে বারন করেন। খবর প্রকাশ্যে আসতেই শুরু হয়েছে চাপানউতোর। অম্রুথা কী সত্যিই জয়ললিতার মেয়ে নাকি ঘটনার পিছনে অন্য কারোর হাত রয়েছে তা এখনও পরিস্কার নয়। তবে শেষমেশ জল কোথায় গিয়ে দাঁড়ায় সেটাই এখন দেখার।
Be the first to comment