ভোটের পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে বুধবার জলপাইগুড়ি গেলেন স্পেশাল পুলিশ অবজারভার বিবেক দুবে। বৃহস্পতিবার জলপাইগুড়ি, দার্জিলিং ও রায়গঞ্জ কেন্দ্রে নির্বাচন। তার আগে এদিন জলপাইগুড়িতে ভোটের পরিস্থিতি খতিয়ে দেখলেন স্পেশাল পুলিশ অবজারভার। তিনি বলেন, পশ্চিমবঙ্গ ও ঝাড়খণ্ডে শান্তিপূর্ণ ভোট করার জন্য এসেছি। অনেক ফোর্স এসেছে। তিনটি লোকসভা কেন্দ্রের জন্য মোট ১৯৪ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী এসেছে। জলপাইগুড়িতে ৮০ শতাংশ বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকছে। ২০ শতাংশ বুথেও থাকবে রাজ্য পুলিশ। সেন্ট্রাল ফোর্স মোবাইল প্যাট্রোলিং করবে বলে খবর। কোনও সমস্যা হলে ঘটনাস্থলে অবজারভার যাবেন।
এছাড়াও বিভিন্ন বুথে সিসিটিভি লাগানো হচ্ছে। আমি সবাইকে উৎসাহিত করতে এসেছি। পাশাপাশি এদিন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে কথাও বলেন বিবেক দুবে। উল্লেখ্য, দ্বিতীয় দফার নির্বাচনে রাজ্যে ৫৩৯০টি বুথ আছে। তিনটি কেন্দ্র মিলিয়ে মোট ১৮৬৮টি স্পর্শকাতর বুথ রয়েছে। উত্তর দিনাজপুরে থাকছে ৬৪ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। জলপাইগুড়ি জেলায় ৪৪ কম্পানি ছাড়াও মেখলিগঞ্জে থাকছে ৮ কোম্পানি। জলপাইগুড়িতে রিজার্ভ রয়েছে ৯ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। কালিম্পঙে ৯ কোম্পানি, শিলিগুড়িতে ২৯ কোম্পানি এবং দার্জিলিঙে ৩১ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকছে। জলপাইগুড়িতে ১৫১১ বুথে সেন্ট্রাল ফোর্স থাকবে। CCTV থাকছে ১৬৯ বুথে।
এদিন সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে স্পেশাল পুলিশ অবজারভার বিবেক দুবে বলেন, জলপাইগুড়ি লোকসভা কেন্দ্রে ৯ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোবাইল প্যাট্রোলিং করবে। প্রয়োজনে তাঁরা ভোটারদের বাড়ি থেকে বুথে নিয়ে যাবে। কোনও অসুবিধা নেই। শান্তিপূর্ণ ভোট হবে।
Be the first to comment