পিয়ালি আচার্য,
নারী কল্যাণ, নারী শিক্ষা এগুলি নিয়ে চিন্তাভাবনা, চর্চা অনেক হয়েছে। রামমোহন, বিদ্যাসাগরের সময় থেকে সমাজে নারীর ভূমিকাকে গুরুত্ব দেওয়ার চেষ্টা চলছে। রবীন্দ্র নাথ ঠাকুরের ভাষায় নারীকে আপন ভাগ্য জয় করিবার কেনো নাহি দিবে অধিকার? আবার নজরুলের ভাষায়, বিশ্বে যা কিছু অমর সৃষ্টি চির কল্যাণকর, অর্ধেক তার করিয়াছে নারী অর্ধেক তার নর। কিন্তু তা সত্ত্বেও নারীদের উপর অত্যাচার, লাঞ্ছনা কমেনি।
এখনও কন্যা ভ্রূণ হত্যা ঠেকাতে হিমশিম খেতে হয়। এই অবস্থার মধ্যে দাঁড়িয়ে নারীরা প্রমাণ করেছেন ইয়েস আই ক্যান। এইরকমই একজন নারী অরুন্ধতী মুখার্জি। বাংলা সাংবাদিকতায় তখন মহিলাদের প্রবেশ ঘটেনি তখন। অরুন্ধতী ৮০-এর দশকে সাংবাদিকতা করে প্রমাণ করেন নিজের দক্ষতা।
তাঁর মুখেই শুনে নেবো তাঁর লড়াইয়ের কথা-
Be the first to comment