বয়স বাড়ার সাথে সাথে আমাদের ত্বকের বয়স ও বাড়তে থাকে আবার অনেক সময় বয়স কম হলেও ত্বকের বয়স কিন্তু বেড়ে যায়। এটা ভাবা একদমই ভুল যে ৪০ পেরোনো মানেই অ্যান্টি এজিং কেয়ার গুলো করা উচিত। এমন বহু ত্বক আছে যাদের বয়স ২৫ কিন্তু ত্বকের বয়স ৩৫ । এটা পুরোটাই নির্ভর করে আপনার প্রত্যেকদিনের লাইফ স্টাইল এবং যত্নেযভর এর উপর।কতটা সময় আপনি নিজেকে সারাদিন দিচ্ছেন তার উপর। কতটা সময় আপনি নিজেকে সারাদিনে দিচ্ছেন তার উপর।
ত্বকে এজিং সাইন মূলত কেন আর কিভাবে সেটা হয়ত অনেকেরই ধারনার বাইরে।
আমাদের ত্বকে কোলাজেন নামক এক ধরনের টিস্যু থাকে যেগুলো জল আর ময়শ্চার দ্বারা ফুলে থাকে এবং ত্বকটা টান টান থাকে। খুব বেশি রোদে বাইরে বেরোলে, ত্বকে টক্সিন খুব বেশি জমলে বা স্কিন খুব ঘসাঘসি করলে ওই কোলাজেন টিস্যু থেকে জল/ময়শ্চার গুলো বেরিয়ে ওগুলো চুপসে যায় যার ফলে স্কিন ঝুলে যায়।আর অতিমাত্রায় স্কিনে টক্সিন জমা হলে ফ্রি রেডিকেল তৈরি হয় যার জন্য কোলাজেন টিস্যু গুলো ছিঁড়ে গিয়ে রিঙ্কল দেখা যায়।
কিন্তু কিভাবে এর থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
প্রথমেই বলি অবশ্যই সানস্ক্রিন , ফ্লোরাস SPF 40 খুব প্রযোজন তাই রোজ ব্যবহার করতে হবে।
সাথে টোনার যেটা ত্বককে হাইড্রেট করবে এর সাথে প্রত্যেকদিন একটা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট প্রোপার্টি যুক্ত ক্রিম যেমন ফ্লোরাস সবসময় ব্যবহার করতে হবে। ফ্রুট (fruit) প্যাক ডিমের সাদা অংশ দিয়ে লাগাতে হবে এবং অবশ্যই সপ্তাহে ৩দিন ফ্লোরাস কোলাজেন রাবার মাস্ক ব্যবহার করুন চোখের চারপাশে । এগুলো করলে ত্বকে ময়শ্চার ফিরে আসবে। ত্বক টক্সিন মুক্ত হবে। কোলাজেন টিস্যু সারাই হবে। এর সাথে ফ্লোরাস এর এজ কন্ট্রোল ময়শ্চার প্রত্যেকদিন ব্যবহার করা খুবই দরকার।
প্রতিদিন একটা ডিটক্স ড্রিঙ্ক নিতেই হবে। এগুলো করলে রিঙ্কল আসবে না বা বাড়বে না। আর যাদের এগুলো এসে গেছে তারা এগুলোর সাথে ফ্লোরাস বিউটি সেলুনে এসে অবশ্যই ২০ দিনে একবার অ্যান্টি এজিং ফেসিয়াল করাতে পারেন বা ফ্লোরাস গোল্ড কিট দিয়ে নিজে বাড়িতে ফেসিয়াল করাতে পারেন। তবে খেয়াল রাখবেন ফেসিয়াল স্ট্রোক যেন আউটওয়ার্ড বা আপওয়ার্ড হয়।
ডায়েটে অবশ্যই ফাইবার যুক্ত খাবার রাখতে হবে।
৪ টা আমন্ড খেতে হবে।
ক্যালসিয়াম নিতেই হবে।
Be the first to comment