কাশ্মীর নিয়ে এবার আন্তর্জাতিক স্তরে শুরু হলো কূটনৈতিক যুদ্ধ। ৩৭০ ধারা প্রত্যাহারের পর কী পরিস্থিতি উপত্যকায়? খতিয়ে দেখতে বিশেষ বৈঠক ডাকলো রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ। চিন ও পাকিস্তানের অনুরোধেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে কাশ্মীরবাসীর ওপর চরম নির্যাতনেরও অভিযোগ তুলেছে পাকিস্তান।
কাশ্মীর পরিস্থিতি নিয়ে বৈঠকে বসছে রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ। সদস্য দেশগুলিকে নোটিশ দিয়ে তা জানিয়েও দেওয়া হয়েছে। ১৬ অগাস্ট অর্থাৎ শুক্রবারই এই বৈঠকের সম্ভাবনা। তবে বিশেষ পরিস্থিতিতে বৈঠক একদিন পিছতেও পারে বলে সূত্রের খবর ৷
প্রসঙ্গত, গত ১৩ আগস্ট কাশ্মীর নিয়ে আলোচনা চেয়ে নিরাপত্তা পরিষদকে চিঠি দেয় পাক বিদেশমন্ত্রী ৷ পাক প্রস্তাব নিয়ে প্রতিক্রিয়া দেয়নি ভারত ৷ বুধবার বৈঠকের দাবি করে প্রস্তাব দেয় চিন ৷ এরই মধ্যে নরেন্দ্র মোদী সরকারের ওপর চাপ বাড়াতে টুইটে বিস্ফোরক অভিযোগ করেন পাক প্রধানমন্ত্রী। ইমরান খান লেখেন, ১২ দিন ধরে কাশ্মীরে কারফিউ। যোগাযোগ সম্পুর্ণ বন্ধ, প্রচুর সেনা পাঠিয়ে মুখ বন্ধ করা। ঠিক এভাবেই গুজরাতে গণহত্যার ঘটনা ঘটান নরেন্দ্র মোদী। আন্তর্জাতিক মহল যদি এখনই সক্রিয় না হয়, মুসলিম দুনিয়ায় তার প্রভাব মারাত্মক হবে।
Be the first to comment