মরসুমের প্রথম ডার্বির ফলাফল গোল শূন্য ড্র। দু’দলের সামনে কয়েকটি সুযোগ এলেও গোল করতে ব্যর্থ খেলোয়াড়রা। মোহনবাগানের হয়ে বেইতিয়া অসাধারণ দক্ষতা দেখালেও তাতে লাভের লাভ কিছুই হয়নি। গোলমুখ খুলতে ব্যর্থ হয় কিবু ভিকুনার ছেলেরা। তবে এদিন মোহনবাগানের সুহের দুটি সহজ গোলের সুযোগ নষ্ট না করলে ম্যাচের ফলাফল অন্যরকম হতেই পারতো।
অন্যদিকে প্রথমার্ধে ইস্টবেঙ্গল অতোটা ভালোভাবে শুরু না করতে পারলেও দ্বিতীয়ার্ধে কিছুটা পজিটিভ ফুটবল খেলে লাল হলুদ শিবির। কয়েকবার গোলের সামনাসামনি পৌঁছে গেলেও মোহনবাগানের ডিপ ডিফেন্স ও গোলরক্ষক দেবজিৎ মজুমদারের সামনে খেই হারিয়ে ফেলে আলেয়ান্দ্রোর ছেলেরা। এদিন হাইমে স্যান্টোস কোলাডো প্রথম একাদশে না থাকলেও দ্বিতীয়ার্ধের অনেকটা পরে নেমে কিছুই করতে পারেননি। অন্যদিকে মোহনবাগান কোচ কিবু ভিকুনা সালভা চামোরোকে রিজার্ভ বেঞ্চে রাখলেও তাঁকে ব্যবহার করেননি। তবে শেষ মুহূর্তে দুই স্প্যানিশ কোচ নিজেদের শেষ অস্ত্র ব্যবহার করলেও লাভের লাভ কিছুই হলো না। খেলা শেষ হলো গোল শূন্য ড্রয়ের মধ্য দিয়েই।
Be the first to comment