এবার একধাক্কায় বাতিল করা হলো প্রায় ৬০০ টি উড়ান। ইঞ্জিনে ত্রুটির জেরেই চলতি মাসে ছশোরও বেশি উড়ান বাতিল করল ইন্ডিগো এবং গো এয়ার। প্রসঙ্গত, সোমবার লখনউ থেকে আহমেদাবাদ যাচ্ছিল একটি ইন্ডিগো বিমান৷ আহমেদাবাদে অবতরণ করার কিছুক্ষণ আগে ইঞ্জিনে সমস্যা দেখা দেয়৷ ইঞ্জিনে সমস্যা নিয়েই রানওয়েতে অবতরণ করে বিমানটি৷ এরপরই ডিজিসিএ-র কর্মকর্তারা অন্তর্দেশীয় বিমান গুলির পরীক্ষা নিরীক্ষা শুরু করেন৷ পরীক্ষার পরই জরুরিভিত্তিতে ইন্ডিগোর ১১টি এ৩২০ বিমান জরুরি ভিত্তিতে বাতিল করা হয়৷ বাতিল করা হয়েছে ইন্ডিগোর ২টি এ৩২০নিও বিমানও৷ এছাড়াও গো এয়ার বিমানসংস্থার তিনটি বিমান বাতিল করা হয়৷
এই বিমানগুলি বসে যাওয়ার ফলেই সমস্যায় পড়েছে ইন্ডিগো ও গো এয়ার। নিজেদের ওয়েবসাইটে ১৫ মার্চ থেকে ৩১ মার্চের মধ্যে ৪৮৮টি উড়ান বাতিল করার কথা ঘোষণা করেছে ইন্ডিগো। অন্যদিকে গো-এয়ার বিমান সংস্থা ১৫ মার্চ থেকে ২২ মার্চের মধ্যে আপাতত ১৩৮টি উড়ান বাতিল করেছে। তবে এই উড়ানগুলিতে আগে থেকে টিকিট কেটে রাখা যাত্রীদের কিভাবে বিকল্প পরিষেবা দেওয়া হবে তার কোনও স্পষ্ট বিবরণ বিমান সংস্থাগুলির ওয়েবসাইটে নেই। দুই সংস্থার মিলিত উড়ান বাতিলের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬২৬।
Be the first to comment