বছর ঘুরলেই রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। ২০২১ সালের আগে তৃণমূল সরকারের শেষ পূর্ণাঙ্গ বাজেট। সেই আর্থি বাজেট পেশ করছেন অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র। বাজেট পেশের সময় অমিত মিত্র বলেন–
১. চরম দুর্দশার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে দেশ। দেশের অর্থনীতি ভেন্টিলেশন চলে গিয়েছে।
২. গণতন্ত্রের কণ্ঠরোধ করা হচ্ছে, অভিযোগ অমিত মিত্রের
দ্বিতীয তৃণমূল সরকারের শেষ পূর্ণাঙ্গ বাজেট। বিধানসভা ভোটের আগে শেষ পূর্ণাঙ্গ বাজেট। গণতন্ত্রের মাপকাঠিতে আগের চেযে ভারতের স্থান নেমেছে।
৩. ৫ বছরে আচ্ছে দিন কোথায গেল, প্রশ্ন অমিত মিত্রের।
৪. ভারতের জিডিপির হার তলানিতে।
৫. বিগত ৮ বছরে দেশে জিডিপি বৃদ্ধির হার নেমেছে।
৬. পরিকল্পিত, উদ্দেশ্য়প্রণোদিতভাবে চক্রান্ত চলছে।
৭. ভারতকে বিভাজনের পথে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
৮. ভারতের চেয়ে বাংলার জিডিপি বৃদ্ধির হার দ্বিগুণ।
৯. বাংলার জিডিপি বৃদ্ধির হার ১০.৪ শতাংশ।
১০. এই প্রতিকূল পরিস্থিতিতিেও একাধিক ক্ষেত্রে বাংলা প্রথম।
১১. ১০০ দিনের কাজ, ক্ষুদ্রশিল্প, গ্রামীণ বাডটি তৈরি , রাস্তা তৈরি, মাইনরিটি স্কলারশিপ, ই টেন্ডারিং, স্কিল ডেভলপমেন্টে বাংলা প্রথম।
১২. ২২, ২৬৬ কোটি বিদেশী বিনিয়োগ এসেছে বাংলায়, বাজেটে সাফল্যের কথা তুলে ধরলেন অমিত মিত্র।
১৩. রাজ্য বাজেটে পরিবহনের ক্ষেত্রে বড় ছাড়ের প্রস্তাব। মোটর ভেইক্যালসে সমস্ত জরিমানা মুকুব।
১৪. হাজার টাকা পেনশনের দেওয়ার ঘোষণা, এই খাতে আগামী আর্থিক বছরে ২৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব। ১৫. অসংগঠিত শ্রমিক পরিবারের জন্যে সামাজিক সুরক্ষা ঘোষণা।
১৬. তপশিল জাতির প্রবীণদের জন্যে মাসে ১০০০ টাকা করে বার্ধক্য ভাতা। আদিবাসী প্রবীণদের জন্যেও পেনশনের ব্যবস্থা। যারা অন্য কোনও পেনশন পাননা, তাঁরা এই সুবিধা পাবেন।
১৭. কর্মস্থায়ী প্রকল্পের ঘোষণা, প্রতি বছর এক লক্ষ্য বেকার যুবক-জুবতীর নিয়মিত আয়ের ব্যবস্থা।
১৮. চা বাগানগুলিকে কৃষি আয়কর সম্পূর্ণ মুকুব। রাজ্য সরকারের টাকায় চা বাগানের শ্রমিকদের জন্যে নতুন বাড়ি। এই খাতে ৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ।
১৯. আগামী বিধানসভা নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে কল্পতরু রাজ্যসরকার।
২০. হাসির আলো নয়া প্রকল্প, সম্পূর্ণ বিনামূল্যে বিদ্যুৎ।
আর্থিক মন্দা সত্ত্বেও বাংলায় আর্থিক বিকাশ চলছে।
এদিন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা কবিতা পড়ে বাজেট শেষ করলেন অমিত মিত্র।
Be the first to comment