ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর নাকি সতীদাহ প্রথা রদ করেছিলেন। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বৃহস্পতিবার এই রকম মন্তব্য করেও ভুল শুধরে নিয়েছেন। তিনি টুইটারে স্বীকার করে নিয়েছেন যে তাঁর ‘স্লিপ অফ টাং’ বা মুখ ফসকে বেরিয়ে গিয়েছিল কথাটা। তিনি রামমোহন রায়ের সঙ্গে বিদ্যসাগরকে গুলিয়ে ফেলেছিলেন। বৃহস্পতিবার ‘খোলা হওয়া’ নামে একটি সংগঠন আত্মপ্রকাশ করে।
টলিউডের সিন্ডিকেয়ের বিরুদ্ধে এই সংগঠনের নেতৃত্বে রয়েছেন বাবুল সুপ্রিয়।সেখানে তিন বলেন, “সতীদাহ প্রথা বিলোপ, বিধবা বিবাহ চালু করেছিলেন বিদ্যাসাগর। তাঁর জন্মদিনে একটি সংগঠন শুরু হচ্ছে।” বাবুল অবশ্য তাড়াতাড়ি ভাল শুধরে নেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় বলেন, বৃষ্টির দিনে তেলেভাজা, চা খেতে খেয়ে আলোচনার রসদ তো পেলেন।
ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগরের ২০০ তম জন্মদিনে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠান হয়েছে। এই দিনে বাবুল ‘ খোলা হওয়ার’ পথ চলা শুরু। টলিপাড়ায় দম বন্ধ করা পরিবেশ থেকে কলাকুশলীদের মুক্তিক দিতে তৈরি ‘খোলা হওয়া’র নামকরণ এসেছে স্বর্গীয় প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারী বাজপেয়ীর একটি কবিতার লাইন থেকে। টলিপাড়ায় দম বন্ধ করা পরিবেশ থেকে কলাকুশলীদের মুক্তি দিতে তৈরি ‘খোলা হওয়া’র নামকরণ এসেছে স্বর্গীয় প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারী বাজপেয়ীর একটি কবিতার লাইন থেকে।
Be the first to comment