শীতের মরশুমে একছুটে বকখালি। কিন্তু, পথে ওত পেতে ভয়ঙ্কর বিপদ। হাতানিয়া-দোয়ানিয়া নদীর উপর জেটিতে যেন সাক্ষাৎ যমদূত। যে কোনও মুহূর্তে ঘটতে পারে ভয়াবহ দুর্ঘটনা। বারবার অভিযোগ জানালেও কাজ হয়নি। স্রেফ বিজ্ঞপ্তি দিয়েই দায় সেরেছে ভূতল পরিবহণ বিভাগ।
উইকএন্ড, বড়দিন। তারপর, নতুন বছর। হাতে কয়েকদিনের ছুটি। আর সেই ছুটিতে বকখালি। ভিড় করে সমুদ্রতটে। কিন্তু, পথে বিপদও কম নয়।
এপারে নারায়ণপুর। ওপারে নামখানা। মাঝে হাতানিয়া দোয়ানিয়া নদী। নদী পেরোতে যে জেটির উপর দিয়ে যেতে হবে সেখানেই ওত পেতে মৃত্যু।
গত পাঁচ, ছ’মাস ধরেই নাকি এমন বিপজ্জনক পরিস্থিতি। জেটির দায়িত্বে ভূতল পরিবহণ বিভাগ। স্রেফ, বিজ্ঞপ্তি দিয়েই কাজ সেরেছে তারা। দিনভর চলে আড়াইশোর বেশি গাড়ি। তাতেই বাড়ছে বিপদ। টোল ট্যাক্স নিচ্ছে নামখানা পঞ্চায়েত সমিতি। কিন্তু, চোখের সামনে বিপদ দেখেও তারা নির্বিকার।
লোহার জেটি যে অংশের সঙ্গে যুক্ত, রোজ ক্ষতি হচ্ছে সেই বার্জেরও। ভেঙে গিয়ে ঢুকছে নদীর জল। তা বের করা হচ্ছে পাম্প দিয়ে। কিন্তু, পাকাপাকি সমাধান নেই।
Be the first to comment