মঞ্চ থেকে প্রবল আস্ফালনে বিজেপিকে তোপ গোর্খা নেতা বিমল গুরুংয়ের। সদ্য বিজেপির বন্ধুত্ব ছেড়ে ফের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পাশে গোর্খা নেতা। ফলে গলা ফাটালেন তারস্বরেই। সেই সঙ্গে গুরুংয়ের হুঙ্কার বিজেপি কে সবক শেখাবই।
রাজ্য সরকারের কাছে মোস্ট ওয়ান্টেড হয়ে আত্মগোপনের দীর্ঘ সময়টি গুরুংয়ের কেটেছিল বিজেপি ছত্রছায়ায় বলে অভিযোগ উঠেছে। সেই আশ্রয় ভুলে আবার গুরুং পাহাড়ে এলেন প্রবল গর্জন করে। কড়া পুলিশি নিরাপত্তা ছিল গুরুংয়ের দার্জিলিং চকবাজার মোটরস্ট্যান্ডের জমসভায়।
জনসভা থেকেই গোর্খা নেতার হুঁশিয়ারি, গোর্খাল্যান্ড নিয়ে ভাঁওতা দিয়েছে কেন্দ্র। তাই বিজেপি কে সবক শেখাতেই হবে। বিমল গুরুংয়ের এই হুঁশিয়ারির সঙ্গে সঙ্গে চকবাজার কেঁপে গেল ‘উই ওয়ান্ট গোর্খাল্যান্ড’ স্লোগানে। কাতারে কাতারে দার্জিলিংবাসী ও আসেপাশের সব গ্রাম থেকে আসা শ্রোতারা প্রবল উল্লাসে ফেটে পড়লেন।
মঞ্চ থেকে তখন ঘনঘন বিজেপি ও কেন্দ্রীয় সরকারের প্রতি আক্রমণ চালাচ্ছেন গুরুং। মঞ্চে বসে রোশন গিরি সহ গুরুং শিবিরের নেতৃত্বরা নেতার কথায় দ্রুত লয়ে ঘাড় নাড়ছেন। চকবাজারের ভিড়ে ঠাসা জনসভা থেকে বারবার দাবি উঠছে গোর্খাল্যান্ডের।
যদিও গুরুংয়ের ফের জোট বন্ধু মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বারবার রাজ্য ভাগের প্রবল বিরোধিতা করেছেন। ফলে রবিবার পাহাড়ে প্রত্যাবর্তনের পর ভাষাটি ঘিরে গোর্খাল্যান্ড আবেগ উসকে গুরুং ভোট টানতে মরিয়া হলেন বলেই মনে করা হচ্ছে।
জনসভা থেকে পরপর কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন বিমল গুরুং। আক্রমণ করেছেন তাঁর বিরোধী গোষ্ঠীর নেতা বিনয় তামাং কে। জিটিএ পরিচালনা নিয়েও ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন।
ধারণা করা হচ্ছে, বিমল গুরুংয়ের আস্ফালন ও হুঁশিয়ারি থেকে স্পষ্ট দার্জিলিং জেলার পার্বত্যাঞ্চলে গোর্খা রাজনীতির পরবর্তী পর্বগুলি রীতিমতো সংঘর্ষের দিকেই যাচ্ছে। মোর্চা কার্যালয় দখল ঘিরেও সংঘর্ষের সম্ভাবনা প্রবল দুই শিবিরে। সংঘর্ষ নাকি সমঝোতা? কোন পথ নেবেন বিরোধী গোষ্ঠীর বিনয় তামাং, এও তীব্র আলোচিত প্রশ্ন।
যদিও গুরুংয়ের ফের জোট বন্ধু মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বারবার রাজ্য ভাগের প্রবল বিরোধিতা করেছেন। ফলে রবিবার পাহাড়ে প্রত্যাবর্তনের পর ভাষাটি ঘিরে গোর্খাল্যান্ড আবেগ উসকে গুরুং ভোট টানতে মরিয়া হলেন বলেই মনে করা হচ্ছে।
জনসভা থেকে পরপর কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন বিমল গুরুং। আক্রমণ করেছেন তাঁর বিরোধী গোষ্ঠীর নেতা বিনয় তামাং কে। জিটিএ পরিচালনা নিয়েও ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন।
ধারণা করা হচ্ছে, বিমল গুরুংয়ের আস্ফালন ও হুঁশিয়ারি থেকে স্পষ্ট দার্জিলিং জেলার পার্বত্যাঞ্চলে গোর্খা রাজনীতির পরবর্তী পর্বগুলি রীতিমতো সংঘর্ষের দিকেই যাচ্ছে। মোর্চা কার্যালয় দখল ঘিরেও সংঘর্ষের সম্ভাবনা প্রবল দুই শিবিরে। সংঘর্ষ নাকি সমঝোতা? কোন পথ নেবেন বিরোধী গোষ্ঠীর বিনয় তামাং, এও তীব্র আলোচিত প্রশ্ন।
Be the first to comment