করোনা সংক্রমণ মোকাবিলা করতে হাওড়ায় ফের মাইক্রো কন্টেইনমেন্ট জোন ঘোষণা করল প্রশাসন। জেলার মোট ৩০ টি এলাকাকে মাইক্রো কন্টেইনমেন্ট জোন হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
হাওড়া পুর এলাকার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের নস্কর পাড়া রোড, ৯ নম্বর ওয়ার্ডের রামকৃষ্ণ মন্দির পথ, ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের রোজ মেরি লেন, শৈল কুমার মুখার্জী রোড, রাঘব মল থেকে সিস্টার নিবেদিতা স্কুল, পিলখানা বাজার, ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের গোপাল ব্যানার্জি লেন, ২৯ নম্বর ওয়ার্ডের রামেশ্বর মালিয়া লেন, ৩৮ নম্বর ওয়ার্ডের আন্দুল রোড, ৪১ নম্বর ওয়ার্ডের আন্দুল রোড, নবনারী তলা ফাস্ট বাই লেন, ৪৩ নম্বর ওয়ার্ডের যদু মুখার্জী লেন, ৪৫ নম্বর ওয়ার্ডের নর্থ বাকসারা, ৫২ নম্বর ওয়ার্ডের ড. পি এন ঘোষ রোড, ৫৩ নম্বর ওয়ার্ডের গোস্বামী পাড়া রোড, ৫৮ নম্বর ওয়ার্ডের আশুতোষ মুখার্জী লেনে মাইক্রো কন্টেইনমেন্ট জোন ঘোষণা করা হয়েছে।
হাওড়া পুর এলাকা ছাড়াও সাঁকরাইল সারেঙ্গার সারেঙ্গা সাঁকরাইল, ঝোরহাট সাঁকরাইল, দুলিয়া সাঁকরাইল এলাকায় কন্টেইনমেন্ট জোন ঘোষণা করা হয়েছে। ডোমজুড়ের নারনার বালুহাটি হাটতলাকেতেও মাইক্রো কন্টেইনমেন্ট জোন ঘোষণা করা হয়েছে। এছাড়া উলুবেড়িয়ার আমতা ২ ব্লকের বি কে বাটির পিটুলি তলার কাছে কোলে পাড়া, ঝিকিরার এলাহাবাদ ব্যাংকের কাছে কামারশালা, মুসলিম পাড়ার পাইকবাসা মোড়, লীলাবতী মন্দিরের কাছে গলুই পাড়া। ঝামাটিয়ার সালনা পাড়া মোল্লা পাড়া, এছাড়া ঘোড়া বেড়িয়া চিতানের সোলবাগা খা পাড়া, জয়পুরের খাটাল পাড়া এলাকাতেও মাইক্রো কন্টেইনমেন্ট জোন ঘোষণা করা হয়েছে।
শ্যামপুর-২ ব্লকের ডিহিমন্ডলঘাট ২-এর অযোধ্যা, বাগনান-২ ব্লকের আন্তিলার নাজরাপুর ও শ্যামপুর ১ ব্লকের রাধাপুর জলালাবাদ,রাধাপুর কালিদহতে মাইক্রো কন্টেইনমেন্ট জোন ঘোষণা করা হয়েছে। এছাড়া শ্যামপুর ১ ব্লকের ডিঙিখোলার খিরিশবেড়িয়া ডিঙিখোলা পশ্চিমপাড়া, গোয়ালদহ এলাকা, শ্যামপুরের পাঞ্জাপাড়া, শ্যামপুর, কমলাপুরের নুনেবার ও কমলাপুর এলাকাতেও মাইক্রো কন্টেইনমেন্ট তৈরি করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, এর আগেও গত জুন মাসে হাওড়া জেলা প্রশাসনের তরফ থেকে কন্টেইনমেন্ট ও মাইক্রো কন্টেইনমেন্ট জোনের ঘোষণা করা হয়। এই মুহূর্তে হাওড়া জেলাতেকন্টেইনমেন্ট জোন না থাকলেও ছোট ছোট এলাকাকে মাইক্রো কন্টেইনমেন্ট জোনের আওতায় এনে সংক্রমণ আটকাবার চেষ্টা করা হচ্ছে বলে জেলা প্রশাসন সূত্রে খবর।
Be the first to comment