ভুয়ো প্রতিষেধক চক্রের পাণ্ডা দেবাঞ্জন দেব কি আদতে নামী কর্পোরেট সংস্থার হয়ে ‘ফান্ড-রেজ়ার’-এর কাজ করত? তার গত এক বছরের কার্যকলাপ দেখে এই প্রশ্নই ঘুরপাক খাচ্ছে তদন্তকারীদের মধ্যে। যত টাকা সে তুলেছিল, তার বড় অংশই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার পরিচয়ের আড়ালে তোলা হয়েছিল বলে পুলিশ সূত্রের খবর।
এই প্রেক্ষিতেই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা তৈরি ও সেগুলির কার্যকলাপের উপরে কড়া নজরদারি চালানো নিয়ে রাজ্য প্রশাসনের কাছে লালবাজারের তরফে প্রস্তাব পাঠানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে বলে খবর।
রাজ্য জুড়ে এই মুহূর্তে বহু স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা মর্যাদার সঙ্গে কাজ করে চলেছে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য এবং পরিবেশ ক্ষেত্রে তাদের ভূমিকা প্রশংসনীয়। কিন্তু ছাতার মতো গজিয়ে ওঠা বহু স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার বিরুদ্ধে ভূরি ভূরি অভিযোগ উঠতে শুরু করে করোনার প্রথম ঢেউয়ের পরবর্তী সময় থেকে।
Be the first to comment