ফরাসি তারুণ্যে মাত ক্রোয়েশিয়া। ফ্রান্সের চার গোলের হুঙ্কার। ম্যাচে হাফডজন গোল। সেই সঙ্গে একগুচ্ছ রেকর্ডের সাক্ষী থাকল লুজনিকি।
গোটা টুর্নামেন্টে দারুণ খেলে ফাইনালে হোঁচট। শুরুতেই জোড়া ভুলের মাসুল দিতে হল ক্রোয়েশিয়াকে। লুজনিকির হাইভোল্টেজ ফাইনাল অবশ্য পরিসংখ্যানবিদদের ব্যস্ততা বাড়াল। অসংখ্য রেকর্ড হল এই ম্যাচে।
বিশ্বকাপ ফাইনালে প্রথম আত্মঘাতী গোল। বল ক্লিয়ার করতে গিয়ে ব্যাকহেডে নিজের গোলে বল ঢুকিয়ে দেন ক্রোয়েশিয়ার মান্দজুকিচ।প্রথমবার বিশ্বকাপ ফাইনালে পেনাল্টির জন্য ভার প্রযুক্তির ব্যবহার হল। পেনাল্টিতে গোল করে ফ্রান্সকে এগিয়ে দেন গ্রিজম্যান।
১৯৬৬ বিশ্বকাপের পর রাশিয়ায় ফাইনালে ৬টি গোল হল। ফ্রান্সের ৪, ক্রোয়েশিয়ার ২। পেলের পর এমব্যাপে দ্বিতীয় কোনও ফুটবলার যিনি সবথেকে কম বয়সী ফুটবলার হিসাবে ফাইনালে গোল করলেন।
যারা প্রথম গোল দিয়েছিল তারাই জিতেছে। ২০০৬ বাদ দিলে গত ৯টি বিশ্বকাপের ট্রেন্ড বজায় থাকল রাশিয়ায়। ১৯৭০ বিশ্বকাপের পর ফ্রান্স দ্বিতীয় টিম যারা ফাইনালে চার গোল করল। ২০ বছর পর ফের বাঁধভাঙা উৎসবে মাতল প্যারিস। জাগ্রেবে এখন হাহাকার। সুকেরদের ছাপিয়ে যেতে পারলেন মদরিচরা।
Be the first to comment