ভোটের ফলাফল প্রকাশের পর থেকে হরিয়ানা নিয়ে জল্পনা তুঙ্গে। বিজেপি বা কংগ্রেস কেউই সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়নি। ফলে, অন্যান্যদের উপর ভরসা করতে হচ্ছে সরকার গঠনের জন্য। জেজেপি কাকে সমর্থন করে, তা এখনও স্পষ্ট হয়নি। তবে, সূত্রের খবর কংগ্রেস-বিজেপি উভয় দল থেকেই ফোন গিয়েছে জেজেপি-র কাছে।
শোনা যাচ্ছে, শুক্রবার রাতেই নাকি জেজেপি ঘোষণা করতে পারে যে, তারা বিজেপির হাত ধরতে চলেছে। অন্যদিকে, এদিন সন্ধেতেই বিজেপি বৈঠকে বসতে চলেছে। এদিনই তারা মুখ্যমন্ত্রীর নাম ঘোষণা করতে পারে বলে জানা যাচ্ছে।
জেজেপি নেতা দুষ্মন্ত চৌতালা অবশ্য আগেই বলেছেন যে কোনও দলই অছ্যুত নয়। অর্থাৎ তিনি যে কোনও দলেরই হাত ধরতে পারেন।
হরিয়ানায় হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হয়েছে কংগ্রেস বিজেপির। সরকার গঠনের তাস তাই ৩১ বছরের দুষ্মন্ত চৌতালার হাতে। একটা সময় যাদের ‘শিশুদের দল’ বলে আবজ্ঞা করা হয়েছিল, তারাই আজ সরকার গঠনে বড় ভূমিকা নিতে চলেছে।
বৃহস্পতিবার সকালে ফলাফলের ট্রেন্ড পরিস্কার হওয়ার পর থেকেই বিজেপি দফায় দফায় বৈঠক করছে। বৈঠক করেছেন অমিত শাহ নিজে। দিল্লিতে ডেকে পাঠানো হয়েছে হরিয়ানার বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী মনোহর লাল খট্টরকেও।
সর্বভারতীয় এক সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে চৌতালা জানিয়েছেন, মুখ্যমন্ত্রী পদ নিয়ে এখনই কিছু আলোচনা হয়নি কারোর সঙ্গেই।
Be the first to comment