যে পাঁচটি আসনে লড়েছিলেন ইমরান খান, তার সবকটিতেই জিতেছেন তিনি। বেসরকারি সূত্রে জানা গিয়েছে এই খবর। ১৯টি আসনের ফল ঘোষণা এখনও বাকি থাকলেও ইতিমধ্যেই সরকারিভাবেই ১১০টি আসন পেয়ে ইমরানের পাকিস্তান তেহরিক ই ইনসাফ পার্টি বৃহত্তম দল হয়েছে। তবে একক গরিষ্ঠতা পাবে না তারা। জোট দরকার হবে।
সরকারিভাবে ঘোষিত ফল অনুসারে পাকিস্তান পিপলস পার্টির নেতা বেনজির ভুট্টোর ছেলে বিলাওল ভুট্টো জারদারি নিজেদের শক্ত ঘাঁটিতে পরাজিত হয়েছেন। বিলাওল তিনটি কেন্দ্র থেকে লড়েছিলেন। ইমরানের পার্টির কাছে হেরেছেন তিনি। তাঁর মুখরক্ষা করেছে কেবল তাঁদের জন্মস্থান লারকানার আসনটি। পাকিস্তান মুসলিম লিগ-নওয়াজের সভাপতি নওয়াজ শরিফের ভাই শাহবাজ শরিফ চারটি কেন্দ্রে লড়ে জিতেছেন মাত্রই লাহোরের একটাই আসনে। হেরেছেন করাচি, সোয়াট আর ডেরা গাজি খানে। হেরেছেন জামাতের প্রধান মৌলানা ফজলুর রহমানও। আওয়ামি ন্যাশনাল পার্টির নেতা আসফান্দর ওয়লি খান হেরেছেন। পাক জাতীয় সংসদে বহুদিনের চেনা মুখ চৌধুরী নিসার আলি খানও দুটি আসনে হেরেছেন এবার। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শাহিদ খাকান আব্বাসি হেরেছেন দুটি আসনেই। হেরেছেন ইমারনের দলের কাছেই।
Be the first to comment