যাদবপুর থানা এলাকার কাটজুনগরে একটি বহুতল থেকে এক যুগলের মরণ ঝাঁপ। আশংকাজনক অবস্থায় ওই যুগলকে এলাকা বাসীরা উদ্ধার করে স্থানীয় ১টি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যায়, এলাকা বাসীরা জানান কাটজু নগরের a/32 এর এই বাড়িতেই দীর্ঘদিন ধরে থাকছিলেন বিশাল মরিয়ানী ও তার পরিবার । 16 বছর বয়সের বিশাল ক্লাস 11 এ পরে, বর্তমানে বিশালের পরিবার এই বাড়িতে না থাকলেও তার পরিবার এই বাড়িতে অফিস আকারে ব্যবহার করছিলেন। আজ রাত 8টা নাগাদ হঠাৎ ই এলাকা বাসীরা এক বিকট শব্দ পেয়ে বহুতলের বাইরে বেরিয়ে এসে দেখেন মেঝেতে পড়ে আছে বিশাল, ও তার পাশে বছর 14 বয়সের সুমি দাস নামে আর এক আরেকটি মেয়ে, মেয়েটির জ্ঞান থাকলেও ছেলেটির কোনো জ্ঞান ছিল না। এলাকা বাসীদের দাবি মেয়েটিকে তারা আগে কোনো দিন এই বিল্ডিং-এ দেখা যায়নি। 4 তলা এই বহুতল থেকে ঝাঁপ দিয়েছে বলে দাবি এলাকাবাসীদের তবে কি কারণে এই ঝাঁপ তা এখনো স্পষ্ট নয়, মেয়েটির সাথে ছেলেটির সম্পর্কই বা কি ছিল তাও এলাকা বাসীরা বলতে পারেনি তবে যাদবপুর থানার পুলিশ বহুতলের ছাদ থেকে একটি ব্যাগ উদ্ধার করেছে ব্যাগটি মেয়েটির বলে জানা গেছে। যাদবপুর থানার পুলিশ দুই পরিবারকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুরো ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।
Be the first to comment