যোশীমঠের মতো পরিণতি হতে পারে নৈনিতাল, উত্তর কাশীরও।নৈনিতালে পরবেশবিধিকে উড়িয়ে বড় বড় হোটেল তৈরি করা হচ্ছে। কিন্তু মাটির তলা ক্রমশ আলগা হচ্ছে বলে দাবি তাঁর। বিপর্যয়ের সম্ভাবনা প্রসঙ্গে তিনি জানিয়েছেন, যে কোনও দিন নৈনিতাল কিংবা উত্তরকাশীতেও বিপর্যয় নেমে আসতে পারে।
কিন্তু কেন এই বির্পযয়? যোশীমঠের এই বিপর্যয়ের সম্ভাব্য কারণ হিসেবে উঠে আসছে যেমন মানুষের ভূমিকা, তেমনই রয়েছে প্রকৃতির ভূমিকাও। ভূতত্ত্ববিদরা জানাচ্ছেন, যোশীমঠের ভিত ক্রমশ দুর্বল হচ্ছিল। বছর দুয়েক আগে সতর্ক করার পরেও ভারী নির্মাণকার্য চালিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। সাম্প্রতিক কয়েকটি বন্যা এবং অতিবৃষ্টিতে মারাত্মক পরিমাণে ভূমিক্ষয় এই বিপর্যয়কে আরও ত্বরান্বিত করেছে।
যোশীমঠের বিপর্যয়ে ইতিমধ্যেই ঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছে ৬০০টি পরিবার। রবিবারও পাহাড়ি এই জনপদটির বেশ কিছু বাড়ি, হোটেলে নতুন করে ফাটল দেখা গিয়েছে। উত্তরাখণ্ড সরকার নোটিশ দিয়ে জানিয়ে দিয়েছে, উত্তরাখণ্ড আর বসবাসের উপযোগী নয়।
Be the first to comment