রোজদিন ডেস্ক:-
লাইভ স্ট্রিমিংয়ের দাবিতে অনড় ছিলেন জুনিয়র ডাক্তাররা। অন্যদিকে সরাসরি সম্প্রচার চাননি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আর তার জেরে নবান্নর সামনে গিয়েও ভেস্তে গেল মিটিং। হল না মিটিং। তবে নবান্নের যে ঘরে মিটিং হওয়ার কথা ছিল সেই ঘরের একটি ছবি প্রকাশ করা হয়েছে। সেই মিটিংয়ের ছবিকে ঘিরে তীব্র খোঁচা দিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী।
শুভেন্দু লিখেছেন,’মুখ্যমন্ত্রী যে ঘরে বসে অপেক্ষা করছিলেন, সেই ছবি সরকার প্রকাশ করল আদালতকে প্রভাবিত করতে।
লাইভস্ট্রিমিংয়ের সাথে সুপ্রিমকোর্টের রায়ের কোনো সম্পর্ক নেই। সুপ্রিমকোর্টের শুনানি তো লাইভস্ট্রিমিংয়ের মাধ্যমে সারা দেশ দেখছে।
নবান্নের সভাঘরে যে আলোচনা হওয়ার কথা ছিল তার সাথে আদালত অবমাননার কোনো সম্পর্ক নেই। নবান্নের সভাঘরে কি বিচার প্রক্রিয়া চলার কথা ছিল !
পুরোটাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাটক, লাইভস্ট্রিমিংয়ে আসলে ওনার মুখোশ খুলে যাওয়ার সম্ভাবনা ছিল তাই জুনিয়র ডাক্তারদের ন্যায্য দাবি মানলেন না। জুনিয়র ডাক্তাররা স্বাস্থ্য দফতরের দুর্নীতি নিয়ে আলোচনা করতেন, তাতেই স্বাস্থ্য মন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভয় পেয়ে যান।
আসলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেই চান না এই অচলাবস্থা কাটুক। পরবর্তী শুনানির আগে রাজ্যের উকিল কপিল সিব্বলের হাতে ভুয়ো যুক্তির অস্ত্র তুলে দিতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নানা কৌশল অবলম্বন করছেন।
Be the first to comment