পুরোপুরিভাবে এখনও রাজ্যে আসেনি শীত। তবে ক্রমশই পশ্চিমবঙ্গে শক্তিবৃদ্ধি করছে শীতের আমেজ। কমল কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রাও। প্রসঙ্গত, বুধবারই একধাক্কায় দু’ডিগ্রি তাপমাত্রা কমেছিল কলকাতা-সহ পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের। জানা গিয়েছে, উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে হিমেল হাওয়া রাজ্যে ঢুকছে। ফলে নভেম্বরের শেষে আরও খানিকটা কমতে পারে তাপমাত্রা, এমন ইঙ্গিতও দিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া অফিস।
আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, রবিবার শহরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকতে পারে ২৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগামী ৩-৪ দিন তাপমাত্রা এর আশেপাশেই ঘোরাফেরা করবে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। এদিন সকালে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৮.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে এক ডিগ্রি কম। সর্বনিম্ম তাপমাত্রা ছিল ১৮.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতার পরিমাণ সর্বাধিক ৯৪ শতাংশ, নূন্যতম ৫৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
শহর ছাড়াও দুই চব্বিশ পরগণা, পুরুলিয়া, বর্ধমান, ঝাড়গ্রাম, হুগলি-সহ কলকাতার পার্শ্ববর্তী এলাকাতেও বেশ খানিকটা কমেছে তাপমাত্রার পারদ। পশ্চিমি ঝঞ্ঝার প্রভাবে দ্বিতীয় দফার তুষারপাত হয়েছিল কাশ্মীর, হিমাচলের পাহাড়ে। ঝঞ্ঝা সরতেই সেই হিমেল বাতাস আসতে শুরু করেছে সমতলে। পারদ নামতে শুরু করেছে কলকাতা এবং তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের।
Be the first to comment